আমাদের ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম - কেন্দুয়া কলেজ EIIN: 113076
  • রিসেপশন
  • + (88) 01711230814
  • ই-মেইল
  • kendua.com@gmail.com
  • অফিস: লোকেশন
  • কেন্দুয়া পৌরসভা, কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।






  • অপো এপ্রিল মাসে তাদের নতুন Oppo F21 Pro ফোন রিলিজ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড অপো প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। অপো লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Oppo F21 Pro মূলত একটি মিড রেঞ্জ এর ফোন। অপোর মিড রেঞ্জ এর ফোন Oppo F21 Pro এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এই ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের আন অফিসিয়াল দাম ২৭,৯৯০ টাকা। এই ফোনটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল  ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Oppo F21 Pro ফোনের স্পেসিফিকেশন

    Oppo এর F সিরিজের ফোন Oppo F21 Pro এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Oppo F21 Pro ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Sunset Orange
    • Cosmic Black

    Oppo F21 Pro মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Orange এবং Cosmic Black.


    Oppo F21 Pro ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.43 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ AMOLED

    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ1080*2460, 90HZ
    • ডিসপ্লে প্রোটেকশনঃ Corning Gorilla Glass 5

    Oppo F21 Pro ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৪৩ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি আকারের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো অ্যামোলেড প্যানেল এবং এর রেজুলেশন 1080*2460. এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লেতে প্রোটেকশন হিসেবে আছে Corning Gorilla Glass 5.


    Oppo F21 Pro ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Oppo F21 Pro ফোনটি ১৭৫ গ্রাম ওজনের হালকা এবং মাঝারি ধরণের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি গ্লাস এর তৈরি। এর ডিসপ্লেতে করনিং গরিলা গ্লাস ৫ এর প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে।  এই ফোনের ফ্রন্ট এ বাম পাশে ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে রয়েছে পাওয়ার বাটন। এর বাম পাশে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে ভলিউম ব্রোকারের উপরে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Oppo F21 Pro এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন,  এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। এতে স্টেরিও স্পিকার নেই।


    Oppo F21 Pro ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 32 MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 64 MP Main + 2 MP Microscope + 2 MP Depth

    Oppo F21 Pro ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল এর সেলফি ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ২ মেগাপিক্সেল এর মাইক্রোস্কোপ লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ সেন্সর। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট এবং মাইক্রোস্কোপ লেন্সের চারপাশে রিং লাইট আছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ  5.1, A2DP, LE, aptX HD
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: 802.11 a/b/g/n/ac, dual-band, Wi-Fi Direct, hotspot

    Oppo F21 Pro ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.১ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটাই WiFi ই সমর্থন করে।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 4500 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 33W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ Supported

    অপো এফ২১ প্রো ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর  একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ৩৩ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জার, যা দিয়ে ৬০ মিনিটে ফোনটি সম্পুর্ণ ফুল চার্জ করা যাবে। অপো এফ২১ প্রো ফোনে  রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত আছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Qualcomm SM6225 Snapdragon 680 4G (6 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core (4x2.4 GHz Kryo 265 Gold & 4x1.9 GHz Kryo 265 Silver)
    • জিপিইউঃ Adreno 610

    Oppo F21 Pro ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে কোয়ালকম এর স্নাপড্রাগন ৬৮০ (৬ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.৪ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো Adreno 610.


    Oppo F21 Pro ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 12, ColorOS 12.1

    Oppo F21 Pro ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১২।


    Oppo F21 Pro ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC
    • র‍্যামঃ 8 GB

    Oppo F21 Pro ফোনে ১২৮ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো UFS 2.2. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৮ জিবি। এটার অন্য কোনো র‍্যাম ভ্যারিয়েন্ট নেই। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Oppo F21 Pro ফোনের  অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Oppo F21 Pro মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে আলাদাভাবে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই। অপো এফ২১ প্রো ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Oppo F21 Pro ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 7.5 mm
    • লেন্থঃ 159.9 mm
    • ওজনঃ 175 g
    • প্রশস্থঃ 73.2 mm

    Oppo F21 Pro ফোনের উচ্চতা হলো ৭.৫ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৫৯.৯ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৭৫ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৩.২ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি এবং হালকা গড়নের ফোন।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের সেন্সর

    • Fingerprint
    • Accelerometer
    • Gyroscope
    • Proximity
    • E-Compass

    অপো এফ২১ প্রো ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। Oppo F21 Pro ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, জায়রোক্সোপ সেন্সর, প্রোক্সিমিটি সেন্সর, ই-কম্পাস, এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।


    Oppo F21 Pro ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Under Display
    • Face Unlock

    Oppo F21 Pro ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি অপো এফ২১ প্রো ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Mobile phone
    • Power adapter
    • USB Type-C data cable

    Oppo F21 Pro ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS
    • Email
    • IM

    অপো এফ২১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস, ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    Oppo F21 Pro ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Oppo F21 Pro ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো স্নাপড্রাগন এর প্রসেসর Qualcomm Snapdragon 680 4G. এই ফোনে ৮ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট যুক্ত থাকার ফলে এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    ক্যামেরাঃ Oppo F21 Pro ফোনের মেইন ক্যামেরা ৬৪ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। ডেপথ সেন্সর এবং মাইক্রো রয়েছে। ৩২ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে এক থেকে দেড় ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    রিয়েলমি তাদের নতুন Realme C31 ফোন রিলিজ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড রিয়েলমি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। রিয়েলমি লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Realme C31 মূলত একটি লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন। রিয়েলমির লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন Realme C31 এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এই ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের অফিসিয়াল দাম ১২,৯৯০ টাকা। এই ফোনটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Realme C31 ফোনের স্পেসিফিকেশন

    Realme এর C সিরিজের ফোন Realme C31 এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Realme C31 ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Light Silver
    • Dark Green

    Realme C31 মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Light Silver এবং Dark Green.


    Realme C31 ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.5 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ HD+ 720 x 1600 pixels (270 ppi)

    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LCD
    • গ্লাস প্রোটেকশনঃ Panda Glass

    Realme C31 ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৫ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি আকারের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন ৭২০*১৬০০ পিক্সেল. এতে রেগুলার ৬০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LCD. এর গ্লাস প্রোটেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে  Panda Glass.


    Realme C31 ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Realme C31 ফোনটি ১৯৭ গ্রামের মাঝারি ধরণের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেট এ তৈরি। এর ডিসপ্লেতে Panda Glass এর প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোনের ফ্রন্ট ওয়াটার ড্রপ ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে এবং একটি এলইডি ফ্লাশ লাইট রয়েছে।


    এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর বাম পাশে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে ভলিউম ব্রোকারের উপরে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Realme C31 এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি মাইক্রোফোন, হেডফোন জ্যাক এবং মাইক্রো ইউএসবি চার্জিং পোর্ট। এর প্রাইমারি স্পিকার রয়েছে ফোনের পেছনের অংশে। এবং ফ্রন্ট ক্যামেরার উপরে রয়েছে সেকেন্ডারি স্পিকার।


    Realme C31ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.4 mm
    • লেন্থঃ 164.7 mm
    • ওজনঃ 197 g
    • প্রশস্থঃ 76.1 mm

    Realme C31 ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৪ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৬৪.৭ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৯৭ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭.১ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি গড়নের ফোন।


    Realme C31 ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 5MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 13 MP Main + 0.3 MP Depth + 2 MP Macro

    Realme C31 ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ০.৩ মেগাপিক্সেল এর ডেপথ সেন্সর এবং ২ মেগাপিক্সেল এর ম্যাক্রো লেন্স। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 5.0, A2DP, LE
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ  GPS/A-GPS, GLONASS, GALILEO, BDS
    • ইউএসবিঃ  microUSB 2.0
    • WIFI: Wi-Fi 802.11 b/g/n, hotspot

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.০ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS, GLONASS, GALILEO, BDS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো মাইক্রো ইউএসবি। এই ফোনটি  WiFi এবং hotspot সমর্থন করে।


    Realme C31 ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 10W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ No

    Realme C31 ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১০ ওয়াট এর চার্জার। এতে কোনো রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত নেই।


    Realme C31 ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Unisoc T612
    • প্রসেসরঃ Octa-core, 12nm, up to 1.82GHz
    • জিপিইউঃ ARM Mali-G57

    Realme C31 ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে ইউনিসক এর টি৬১২ (১২ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ১.৮২ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো ARM Mali-G57.


    Realme C31 ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11

    Realme C31 ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 64GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC
    • র‍্যামঃ 4 GB

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনে ৬৪ জিবির ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো UFS 2.2. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৪ জিবি। এটি অন্য কোনো র‍্যাম ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে না। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যালি ১ টেরাবাইট পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Realme C31 ফোনের  অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Realme C31 মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে আলাদাভাবে সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই। Realme C31 ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Realme C31 ফোনের সেন্সর

    • Light sensor
    • Gyro-meter
    • Proximity sensor
    • Acceleration sensor
    • Magnetic induction sensor

    Realme C31 ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। রিয়েলমি সি৩১ ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, ডিসট্যান্স সেন্সর, ম্যাগনেটিক ইনডাকশন সেন্সর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর।


    Realme C31 ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key
    • Face Unlock

    Realme C31 ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি Realme C31 ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • realme C31
    • Micro USB Cable
    • 10W Charge Adapter
    • SIM Card Needle
    • Quick Guide
    • Important Product Information (including the Warranty Card)

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, মাইক্রো ইউএসবি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড।


    Realme C31 ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS
    • MMS
    • Email

    Realme C31 ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    Realme C31 ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Realme C31 ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো ইউনিসক এর প্রসেসর Unisoc T612. এই ফোনে ৪ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।

    ক্যামেরাঃ Realme C31 ফোনের মেইন ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এতে ডেপথ সেন্সর এবং ম্যাক্রো লেন্স রয়েছে। ৫ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। স্ট্যান্ড বাই অবস্থায় এই ফোনের চার্জ ২৪ দিন পর্যন্ত থাকবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    Nokia 8V 5G UW ফোনটি বাংলাদেশে নতুন এসেছে। যদিও Nokia 8V 5G UW ফোনটি আমেরিকার মার্কেটে ২০২০ সালের শেষের দিকে লঞ্চ হয়েছিল। আমেরিকান মার্কেটে এর দাম ৭০০ ডলার হলেও বাংলাদেশে এর আন-অফিসিয়াল দাম ১৭ হাজার থেকে ১৮ হাজার। Nokia 8V 5G UW ফোনটি এখনো বাংলাদেশে অফিসিয়াল রিলিজ হয়নি।


    একই ফোনের আমেরিকান মার্কেট এবং বাংলাদেশি মার্কেট এ দামের বিশাল তারতম্য হওয়ার কারণে আমাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন যে এটি কোনো নকল ফোন কিনা বা এটি সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন কিনা। এই সব বিষয়, বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন এবং এর পার্ফমেন্স নিয়ে আজকের রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে নকিয়া 8V 5G UW ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Nokia 8V 5G UW ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Nokia 8V 5G UW ফোনের আন অফিসিয়াল দাম ১৭ হাজার থেকে ১৮ হাজার টাকা। এই ফোনটি এখনো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ হয়নি।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের স্পেসিফিকেশন

    আমাদের দেশে Nokia 8V 5G UW ফোনটি কম দামে অনেক ভালো স্পেসিফিকেশন অফার করছে। এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Meteor Grey
    এই ফোনটি কেবলমাত্র Meteor Grey এই একটি কালার ভ্যারিয়েন্টেই পাওয়া যাবে। এর আর অন্য কোনো কালার ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যাবে না।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের ডিসপ্লে

    • রেজুলেশনঃ FHD+
    • সাইজঃ 6.81 inch
    • অ্যাসপেক্ট রেশিওঃ 20:9
    Nokia 8V 5G UW ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৮১ ইঞ্চি এর একটি বিশাল ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লের রেজুলেশন হলো FHD+. এর ডিসপ্লেতে গরিলা গ্লাস এর প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Nokia 8V 5G UW ফোনটি বেশ ভারি এবং বড়সড় একটা ফোন। এর বডি ফ্রেমটি প্লাস্টিক বা পলি কার্বনেট এ তৈরি। এর রিয়ার প্যানেলে গোল ক্যামেরা হাউস এ কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। এর ডান পাশে একটি হোম বাটন রয়েছে যেটা ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার হিসেবেও কাজ করবে। এর উপরে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর উপরে সিম কার্ড স্লট রয়েছে, যেখানে একটা মেমোরি কার্ড সহ কেবল একটি মাত্র সিম কার্ড ইনসার্ট করা যাবে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের বাম পাশে রয়েছে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট বাটন যেটা দিয়ে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করা যাবে। এটাকে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না। এর উপরের দিকে রয়েছে একটি সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন। এর নিচের দিকে রয়েছে সিংগেল স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 24 MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 64 MP Main + 2 MP Depth + 12 MP Ultrawide + 2 MP Macro

    Nokia 8V 5G UW ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ২৪ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার ক্যামেরা অংশে রয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এবং ১.৮ অ্যাপাচার এর মেইন ক্যামেরা। সাথে রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেল এবং ২.২ অ্যাপাচার এর আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা। অন্য দুটি ক্যামেরা হলো ২ মেগাপিক্সেল এবং ২.৪ অ্যাপাচার এর ডেপথ সেন্সর এবং ম্যাক্রো সেন্সর। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 5G
    • ব্লুটুথঃ 5.0

    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ GPS/AGPS, GLONASS, Beidou
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WiFi: 802.11 b/g/n/ac
    Nokia 8V 5G UW ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৫জি সাপোর্টেড। এতে রয়েছে ব্লুটুথ এর ৫.০ ভার্শন। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS, GLONASS, Beidou সমর্থিত। এতে ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক রয়েছে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। নকিয়া 8V 5G UW  ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ WiFi সমর্থন করে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 4500 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 18 Watt

    Nokia 8V 5G UW ফোনটিতে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১৮ ওয়াট এর ফার্স্ট চার্জার।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 64 GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ 512 GB
    • র‍্যামঃ 6 GB

    Nokia 8V 5G UW এর ইন্টারন্যাল স্টোরেজ ৬৪ জিবি। এর ভার্শন হলো ইউএফএস ২.১। এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৬ জিবি। এতে ৫১২ জিবি পর্যন্ত এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি ইনস্টল করা যাবে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 10

    Nokia 8V 5G UW ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রোয়েড ১০। এতে অ্যান্ড্রোয়েড ১১ এর আপডেট আসার কথা রয়েছে।


    নকিয়া 8V 5G UW ফোনের অডিও

    • ফিচারসঃ FM Radio (Headset required), Ozo Audio
    • মাইক্রোফোনঃ 2

    নকিয়া 8V 5G UW ফোনের অডিও সিস্টেমে রয়েছে এফ এম রেডিও এবং Ozo অডিও সিস্টেম। এবং এতে মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ২ টি।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের প্রসেসর

    • সিপিইউঃ Qualcomm® Snapdragon™ 765G

    Nokia 8V 5G UW এ প্রসেসর হিসেবে ব্যবহার হয়েছে Qualcomm® Snapdragon™ 765G. এটি একটি কোয়ালকমের প্রসেসর। এই ফোনে জিপিও হিসাবে রয়েছে অ্যাড্রিনো ৬২০।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor:Side Power key
    • Face Unlock

    Nokia 8V 5G UW ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি এতে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.99 mm
    • লেন্থঃ 171.9 mm
    • ওজনঃ 227 g
    • প্রশস্থঃ 78.56 mm

    Nokia 8V 5G UW ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৯৯ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৭১.৯ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ২২৭ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৮.৫৬ মিলিমিটার।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের সেন্সর

    • Accelerometer (G-sensor)
    • Ambient light sensor
    • e-Compass
    • Gyroscope
    • Proximity sensor

    Nokia 8V 5G UW ফোনে অ্যাক্সেলেটর (জি-সেন্সর), অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, ই-কম্পাস, জাইরোস্কোপ, প্রোক্সিমিটি সেন্সর সহ সব প্রয়োজনীয় সেন্সর রয়েছে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Phone
    • Charger
    • USB Type C Cable
    • Quick Start Guide

    Nokia 8V 5G UW ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড।


    Nokia 8V 5G UW ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • E-MAIL
    • MMS

    Nokia 8V 5G UW ফোনের মেসেজিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    নকিয়া 8V 5G UW ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Nokia 8V 5G UW ফোনের প্রসেসর পার্ফমেন্স খুবই ভালো কেননা এতে ব্যবহ্রত Qualcomm® Snapdragon™ 765G টি একটা অপ্টিমাইজড প্রসেসর। এই ফোনে পাবজি, কল অফ ডিউটি, অ্যাসফ্যাল্ট ৯ সহ সব গেমই কোনো রকম ল্যাগ ছাড়াই ভালোভাবে খেলা যায়। ডে টু ডে ইউজে কোনো সমস্যা হয় না।


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।


    ক্যামেরাঃ Nokia 8V 5G UW ফোনের ক্যামেরার পার্ফমেন্সও ভালো। এই ফোনের ক্যামেরা অনেক ভালো ন্যাচারাল ছবি তুলতে পারে। অর্থ্যাত আমরা আমাদের চোখে যা দেখতে পাই এই ফোনের ক্যামেরা এটামুটি সেরকমই ছবি তুলতে পারে। এর ৬৪ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা দিনের আলোতে ভালো শার্পনেস এবং ডিটেলস ধরে রাখতে পারে। তবে লো লাইটে খুব একটা ভালো ছবি তুলতে পারে না। তবে এটি পোট্রেইট মুড এ ভালো ছবি তুলতে পারে। এই ফোনের ভিডিও কোয়ালিটিও ভালো মানের।


    এর ২৪ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরাও ভালো মানের ছবি তুলতে পারে। ছবিতে শার্পনেস এবং ডিটেলস ধরে রাখতে পারে। তবে ডায়নামিক রেঞ্জ এ কিছু ঘাটতি রয়েছে। ফ্রন্ট ক্যামেরার ভিডিও কোয়ালিটিও ভালো মানের।


    ব্যাটারিঃ নকিয়া 8V 5G UW ফোনে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Nokia 8V 5G UW ফোনটি কী নকল বা রিফারবিশড?

    এককথায় বলতে গেলে না। নকিয়া 8V 5G UW ফোনটি নকল বা রিফারবিশড নয়। এটি নকিয়া কোম্পানির তৈরী করা আসল ফোন। মূলত বিক্রি না হওয়ার কারণে কোম্পানি দাম কমিয়ে দিয়ে ফোনটি বিক্রি করছে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    অপো তাদের নতুন ফোন Oppo Reno7 5G লঞ্চ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড অপো প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। অপো লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Oppo Reno7 5G মূলত রেনো সিরিজের একটি হাই রেঞ্জ এর ফোন। অপোর নতুন হাই রেঞ্জ বাজেট এর ফোন Oppo Reno7 5G এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এ ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।

     

    বাংলাদেশে Oppo Reno7 5G ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Oppo Reno7 5G ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Oppo Reno7 5G ফোনের আন অফিসিয়াল দাম ৪০,০০০ টাকা। এই ফোনটি এখনো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ হয়নি।


    Oppo Reno7 5G ফোনের স্পেসিফিকেশন

    অপোর নোট সিরিজের ফোন Oppo Reno7 5G এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Oppo Reno7 5G ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Black
    • Blue
    • Gold

    Oppo Reno7 5G ফোন মোট তিনটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো ব্লাক, ব্লু এবং গোল্ড।


    Oppo Reno7 5G ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.43 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ AMOLED
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ FHD+ 1080*2400, 90Hz
    • ডিসপ্লে প্রোটেকশনঃ Corning Gorilla Glass 5

    Oppo Reno7 5G ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৪৩ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি সাইজের ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো অ্যামোলেড প্যানেল এবং এর রেজুলেশন FHD+ 1080*2400. এর ডিসপ্লেতে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট রয়েছে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Oppo Reno7 5G ফোনটি ১৮৫ গ্রামের হালকা এবং মাঝারি গড়নের একটা ফোন। এর ডিসপ্লেতে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ৯০ হার্জ এর হায়ার রিফ্রেশ রেট রয়েছে। এই ফোনের ফ্রন্ট এ পাঞ্চ হোল ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে।


    এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে রয়েছে পাওয়ার বাটন। এর বাম পাশে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে নিচের অংশে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম ব্যবহার করা যাবে। এই ফোনে এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড এর কোনো স্লট নেই।


    Oppo Reno7 5G এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে ফোনের নিচে অংশে রয়েছে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন, এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট। এতে আলাদাভাবে বটম ফেসিং স্পিকার সংযুক্ত করা হয়েছে । এতে কোনো ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক নেই।


    Oppo Reno7 5G ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 32MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 64 MP Main + 8 MP Ultrawide + 2 MP Macro

    Oppo Reno7 5G ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল এবং ২.৪ অ্যাপাচার এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এবং ১.৭ অ্যাপাচার এর মেইন ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল এবং ২.২ অ্যাপাচার এর আল্ট্রাওয়াইড শুটার এবং ২ মেগাপিক্সেল এবং ২.৪ অ্যাপাচার এর ম্যাক্রো লেন্স। এতে কোনো টেলিফটো লেন্স বা ডেপথ সেন্সর নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 5G
    • ব্লুটুথঃ 5.2, A2DP, LE, aptX HD
    • লোকেশনঃ GPS/A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: 802.11 a/b/g/n/ac, dual-band, Wi-Fi Direct, hotspot

    Oppo Reno7 5G ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৫জি সাপোর্টেড। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.২ ভার্শন। এই ফোনে ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক নেই। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটা WiFi ই সমর্থন করে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 4500 mAh, Non Removable

    • চার্জারঃ 60W Fast Charging
    • রিভার্স চার্জিং

    Oppo Reno7 5G ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর মাঝারি মানের একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ৬০ ওয়াট এর ফার্স্ট চার্জিং। এতে রিভার্স চার্জিং সুবিধাও যুক্ত আছে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB/256GB
    • র‍্যামঃ 8GB/12GB

    Oppo Reno7 5G ফোনে ১২৮/২৫৬ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো UFS 2.1. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৮ জিবি। এটি ১২ জিবি র‍্যাম ভ্যারিয়েন্টেও পাওয়া যাবে। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করারও কোনো সুযোগ নেই।


    Oppo Reno7 5G ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Qualcomm SM7325 Snapdragon 778G 5G (6 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core (4x2.4 GHz Kryo 670 & 4x1.9 GHz Kryo 670)
    • জিপিইউঃ Adreno 642L

    Oppo Reno7 5G ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে কোয়ালকমের স্নাপড্রাগন ৭৭৮জি (৬ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.৪ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো Adreno 642L.


    Oppo Reno7 5G ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11
    • ColorOS 12

    Oppo Reno7 5G ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো কালার ওএস ১২ ভিত্তিক অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    অপো রেনো৭ ৫জি ফোনের অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 2

    অপো রেনো৭ ৫জি মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ২ টি। এতে আলাদাভাবে সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন আছে। Oppo Reno7 5G ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Oppo Reno7 5G ফোনের মাল্টিমিডিয়া

    • অডিও প্লেয়ারঃ MP3
    • রিংটোন ফরম্যাটঃ MP3
    • ভিডিও প্লেয়ারঃ MP4

    Oppo Reno7 5G ফোনের অডিও প্লেয়ারে MP3 সহ আরো অনেক অডিও ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে। এর রিংটোন ফরম্যাট হলো MP3. এই ফোনের ভিডিও প্লেয়ারে MP4 ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: In Display
    • Face Unlock

    অপো রেনো৭ ৫জি ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি Oppo Reno7 5G ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 7.6 mm
    • লেন্থঃ 156.8 mm
    • ওজনঃ 185 g
    • প্রশস্থঃ 72.1 mm

    Oppo Reno7 5G ফোনের উচ্চতা হলো ৭.৬ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৫৬.৮ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৮৫ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭২.১ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি গড়নের ফোন।


    Oppo Reno7 5G ফোনের সেন্সর

    • Acceleration sensor
    • Proximity sensor

    • Electronic compass
    • Gyroscope sensor
    • Fingerprint sensor

    • NFC

    Oppo Reno7 5G ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। Oppo Reno7 5G ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, ইলেক্ট্রনিক সেন্সর, জায়রোস্কোপ সেন্সর এনএফসি এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট।


    অপো রেনো৭ ৫জি ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Manin phone×1
    • Data cable×1
    • Charger×1
    • SIM ejector pin×1
    • Protective cover×1
    • Quick start guide×1
    • Warranty card×1

    অপো রেনো৭ ৫জি ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল, মোবাইল ফোন কেইস, ইজেক্টর পিন, ওয়ারেন্টি কার্ড এবং কুইক স্টার্ট গাইড।


    Oppo Reno7 5G ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS(threaded view)
    • MMS
    • Email
    • Push Email
    • IM

    Oppo Reno7 5G ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল, পুশ ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)। এতে আইএম ও আছে।


    Oppo Reno7 5G ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Oppo Reno7 5G ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো কোয়ালকমের স্নাপড্রাগন ৭৭৮জি (৬ ন্যানোমিটার)।  এই ফোনে ৮/১২ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং অনেক ভালো। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে অনেকগুলো অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট যুক্ত থাকার ফলে এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    ক্যামেরাঃ অপো রেনো৭ ৫জি ফোনের মেইন ক্যামেরা ৬৪ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো ডেপথ সেন্সর নেই। আল্ট্রাওয়াইড লেন্স এবং ম্যাক্রো লেন্স রয়েছে। ৩২ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স অনেক ভালো।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে পুরো একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন কম সময় ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    শাওমি তাদের নতুন Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোন রিলিজ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড ভিভো প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। ভিভো লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G মূলত একটি মিড রেঞ্জ এর ফোন। শাওমির মিড রেঞ্জ এর ফোন Xiaomi Redmi Note 11 4G এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এই ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের আন অফিসিয়াল দাম ১৯ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। এই ফোনটি এখনো বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ হয়নি।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের স্পেসিফিকেশন

    Xiaomi এর Redmi Note সিরিজের ফোন Xiaomi Redmi Note 11 4G এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Carbon Gray
    • Pebble Whit
    • Sea Blue

    Xiaomi Redmi Note 11 4G মোট তিনটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Carbon Gray, Pebble Whit এবং Sea Blue.


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.5 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ FHD+1080*2460, 90HZ
    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LCD

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৫ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি আকারের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন 1080*2460. এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LCD.


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনটি ১৮১ গ্রামের হালকা এবং মাঝারি ধরণের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেট এ তৈরি। এর ডিসপ্লেতে কোনো প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয় নি।  এই ফোনের ফ্রন্ট এ পাঞ্চ হোল ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে এবং একটি ক্যামেরার জায়গা ফাঁকা রাখা হয়েছে।


    এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর উপরে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন,  এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট। উপরে রয়েছে আলাদাভাবে বটম ফেসিং স্পিকার, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক, ইনফ্রারেড পোর্ট এবং সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 8MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 50 MP Main + 8 MP Ultrawide + 2 MP Macro

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল এর আল্ট্রাওয়াইড শুটার এবং ২ মেগাপিক্সেল এর ম্যাক্রো লেন্স। এতে কোনো টেলিফটো লেন্স বা ডেপথ সেন্সর নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 5.1, A2DP, LE
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ  GPS/A-GPS, GLONASS, GALILEO, BDS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: 802.11 a/b/g/n/ac, dual-band, Wi-Fi Direct, hotspot

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.১ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS, GLONASS, GALILEO, BDS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটাই WiFi ই সমর্থন করে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 18W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ 9W

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১৮ ওয়াট এর চার্জার। এতে ৯ ওয়াট পর্যন্ত রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত আছে। অর্থ্যাত এই ফোন দিয়ে ৯ ওয়াট পর্যন্ত অন্য ডিভাইস চার্জ করা যাবে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Mediatek Helio G88 (12 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core, up to 2.0 GHz
    • জিপিইউঃ ARM Mali-G52, 1.0GHz

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে মিডিয়াটেক এর হেলিও জি৮৮ (১২ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.০ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো ARM Mali-G52, 1.0GHz.


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC
    • র‍্যামঃ 4/6 GB

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে ১২৮ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো EMMC5.1. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৪ জিবি। এটি ৬ জিবি র‍্যাম ভ্যারিয়েন্টেও পাওয়া যাবে। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের  অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 2

    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ২ টি। এতে আলাদাভাবে সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন আছে। Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের মাল্টিমিডিয়া

    • অডিও প্লেয়ারঃ MP3, FLAC, APE, M4A, AAC, OGG, WAV, AMR, AWB
    • রিংটোন ফরম্যাটঃ MP3
    • ভিডিও প্লেয়ারঃ MP4, M4V, 3GP, 3G2, AVI, MKV, WMV, WEBM, ASF

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের অডিও প্লেয়ারে MP3, FLAC, APE, M4A, AAC, OGG, WAV, AMR, AWB অডিও ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে। এর রিংটোন ফরম্যাট হলো MP3. এই ফোনের ভিডিও প্লেয়ারে MP4, M4V, 3GP, 3G2, AVI, MKV, WMV, WEBM, ASF ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.92 mm
    • লেন্থঃ 161.95 mm
    • ওজনঃ 181 g
    • প্রশস্থঃ 75.53 mm

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৯২ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৬১.৯৫ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৮১ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৫.৫৩ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি গড়নের ফোন।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের সেন্সর

    • Acceleration sensor
    • Ambient light sensor
    • Distance sensor
    • Electronic compass
    • Infrared remote control
    • Fingerprint sensor

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, ডিসট্যান্স সেন্সর, ইলেক্ট্রনিক সেন্সর, ইনফ্রারেড রিমোট সেন্সর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট।


    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key
    • Face Unlock

    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Mobile phone
    • Power adapter
    • USB Type-C data cable
    • Mobile phone case
    • Film (covered on the screen)
    • Pins
    • Instructions

    শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল, মোবাইল ফোন কেইস, ফিল্ম, পিন এবং কুইক স্টার্ট গাইড।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS (threaded view)
    • MMS
    • Email
    • IM

    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)। এতে আইএম ও আছে।


    Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Xiaomi Redmi Note 11 4G ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো মিডিয়াটেক এর প্রসেসর Mediatek Helio G88. এই ফোনে ৪/৬ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট যুক্ত থাকার ফলে এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    ক্যামেরাঃ শাওমি রেডমি নোট ১১ ৪জি ফোনের মেইন ক্যামেরা ৫০ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো ডেপথ সেন্সর নেই। আল্ট্রাওয়াইড লেন্স এবং ম্যাক্রো লেন্স রয়েছে। ৮ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। স্ট্যান্ড বাই অবস্থায় এই ফোনের চার্জ ২৪ দিন পর্যন্ত থাকবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    বাংলাদেশে ভিভো তাদের নতুন Vivo Y15s ফোনটি ৯ই নভেম্বর ২০২১ তারিখে অফিসিয়ালি রিলিজ করে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড ভিভো প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। ভিভো লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Vivo Y15s মূলত ওয়াই সিরিজের একটি লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন। ভিভোর নতুন লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন Vivo Y15s এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এ ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Vivo Y15s ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Vivo Y15s ফোন এর অফিসিয়াল দাম হলো ১২,৯৯০ টাকা। এটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Vivo Y15s ফোনের স্পেসিফিকেশন

    ভিভোর ওয়াই সিরিজের ফোন Vivo Y15s এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Vivo Y15s ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Wave Green
    • Mystic Blue

    Vivo Y15s ফোন মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো ওয়েভ গ্রিন এবং মিস্টিক ব্লু।


    Vivo Y15s ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.51 inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ 1600*720 (HD+)
    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LCD

    Vivo Y15s ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৫১ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি সাইজের ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন 1600*720 (HD+). এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LCD.


    Vivo Y15s ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Vivo Y15s ফোনটি ১৭৯ গ্রামের হালকা এবং মাঝারি গড়নের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেট এ তৈরি। এর ডিসপ্লেতে কোনো প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয় নি। এতে রেগুলার ৬০ হার্জ এর রিফ্রেশ রেট রয়েছে। এই ফোনের ফ্রন্ট এ ভি শেপ এর ওয়াটার ড্রপ ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে।


    ভিভো ওয়াই১৫এস এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর উপরে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। ফোনের উপরের এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে, যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে। বাম পাশে কিছুই রাখা হয়নি।


    এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক এবং মাইক্রো ইউএসবি চার্জিং পোর্ট। এতে টাইপ-সি পোর্ট নেই। এতে আলাদাভাবে বটম ফেসিং স্পিকার সংযুক্ত করা হয়েছে।


    Vivo Y15s ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 8MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 13 MP Main + 2 MP Depth

    Vivo Y15s ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল এবং ২ অ্যাপাচার এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেল এবং ২.২ অ্যাপাচার এর মেইন ক্যামেরা, এবং ২ মেগাপিক্সেল এবং ২.৪ অ্যাপাচার এর ডেপথ সেন্সর। এতে কোনো ম্যাক্রো, আল্ট্রাওয়াইড লেন্স নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    Vivo Y15s ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 5.0
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ GPS/A-GPS, GLONASS, GALILEO, BDS
    • ইউএসবিঃ Micro USB (USB 2.0)
    • WIFI: 802.11 b/g/n, Wi-Fi Direct, hotspot

    Vivo Y15s ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.০ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/A-GPS GLONASS, GALILEO, BDS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো Micro USB (USB 2.0)। এতে টাইপ-সি দেওয়া হয়নি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটা WiFi ই সমর্থন করে।


    Vivo Y15s ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 10W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ 5W

    Vivo Y15s ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১০ ওয়াট এর চার্জার। এতে ৫ ওয়াট পর্যন্ত রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত আছে। অর্থ্যাত এই ফোন দিয়ে ৫ ওয়াট পর্যন্ত অন্য ডিভাইস চার্জ করা যাবে।


    Vivo Y15s ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 32GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC (dedicated slot)
    • র‍্যামঃ 3 GB

    Vivo Y15s ফোনে ৩২ জিবির একটা ছোট ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো eMMC 5.1. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৩ জিবি। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Vivo Y15s ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Mediatek Helio P35 (12 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core (4x2.3 GHz Cortex-A53 & 4x1.8 GHz Cortex-A53)
    • জিপিইউঃ PowerVR GE8320

    Vivo Y15s ফোনে চিপসেট হিসেবে রয়েছে মিডিয়াটেক এর হেলিও পি৩৫ (১২ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.৩ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো PowerVR GE8320.


    ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11 (Go edition)
    • Funtouch OS 11.1

    ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনের ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফানটাচ ওএস ১১.১। অ্যান্ড্রয়েড এর ভার্শন হলো ১১ (গো এডিশন)।


    Vivo Y15s ফোনের  অডিও

    • ফিচারসঃ FM Radio (Headset required)
    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Vivo Y15s ফোনে অডিও সিস্টেমে রয়েছে এফ এম রেডিও। রেডিও ব্যবহার করতে হেডফোন ইনসার্ট করা থাকতে হবে। এবং এতে মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই।


    ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনের মাল্টিমিডিয়া

    • অডিও প্লেব্যাকঃ WAV, MP3, MP2, AAC, WMA, M4A, OPUS, MP1, Vorbis, APE, FLAC
    • Video প্লেব্যাকঃ MP4, 3GP, AVI, TS, MKV, FLV
    • Video রেকর্ডিংঃ MP4
    • রিংটোন ফরম্যাটঃ MP3

    ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনে ফোনের অডিও প্লেয়ারে WAV, MP3, MP2, AAC, WMA, M4A, OPUS, MP1, Vorbis, APE, FLAC অডিও ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে। এর রিংটোন ফরম্যাট হলো MP3. এই ফোনের ভিডিও প্লেয়ারে MP4, 3GP, AVI, TS, MKV, FLV ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে।


    Vivo Y15s ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key
    • Face Unlock

    Vivo Y15s ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি এতে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Vivo Y15s ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.28 mm
    • লেন্থঃ 163.96 mm
    • ওজনঃ 179 g
    • প্রশস্থঃ 75.2 mm

    Vivo Y15s ফোনের উচ্চতা হলো ৮.২৮ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৬৩.৯৬ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৭৯ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৫.২ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি গড়নের ফোন।


    Vivo Y15s ফোনের সেন্সর

    • Accelerometer
    • Ambient light sensor
    • Proximity Sensor
    • E-compass
    • Fingerprint
    • Gyroscope

    ভিভো ওয়াই১৫এস ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। Vivo Y15s ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো জি-সেন্সর, ই-কম্পাস, জাইরোস্কোপ, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট।


    Vivo Y15s ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Phone
    • Documentation
    • USB Cable
    • USB Power Adapter
    • Eject Tool
    • Phone Case
    • Protective Film (applied)

    Vivo Y15s ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড, ইজেক্ট টুল, ফোনের কেস এবং প্রোটেক্টিভ ফিল্ম।


    Vivo Y15s ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS (threaded view)
    • MMS
    • Email
    • IM

    Vivo Y15s ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)। এতে আইএম ও আছে।


    Vivo Y15s ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Vivo Y15s ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো মিডিয়াটেক এর প্রসেসর Mediatek Helio P35. কিন্ত এই ফোনে মাত্র ৩ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে ৪ জিবি র‍্যাম পাওয়া যায়।


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।


    ক্যামেরাঃ এই ফোনের মেইন ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো ম্যাক্রো বা আল্ট্রাওয়াইড লেন্স নেই। শুধু ডেপথ সেন্সর রয়েছে। ৮ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    ওয়ালটন ১৯ই ডিসেম্বর ২০২১, বাংলাদেশে তাদের নতুন ফোন Walton Primo S8 লঞ্চ করেছে। আমাদের দেশীয় ব্রান্ড হিসেবে ওয়ালটন বর্তমানে স্মার্টফোনের বাজারে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করছে। ওয়ালটন মূলত লো-মিড রেঞ্জ থেকে মিড রেঞ্জ এর স্মার্টফোন তৈরি করে থাকে। তেমনি একটি মিড রেঞ্জ এর ফোন হলো Walton Primo S8।


    ওয়ালটন তাদের প্রিমো সিরিজের অনেক ফোন বাজারে লঞ্চ করেছে। সম্প্রীতি লঞ্চ হওয়া আমাদের দেশীয় ব্রান্ড ওয়ালটনের নতুন মিড রেঞ্জ এর ফোন Walton Primo S8 এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এ ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    ওয়ালটন বাংলাদেশে  প্রিমো এস৮ ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Walton Primo S8 ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Walton Primo S8 এর অফিসিয়াল দাম হলো ১৮,৯৯০ টাকা। এটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Walton Primo S8 ফোনের স্পেসিফিকেশন

    ওয়ালটনের প্রিমো সিরিজের ফোন Walton Primo S8 এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Walton Primo S8 ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Mirror Black
    • Ocean Green

    Walton Primo S8 ফোনটি মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে, এ কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো মিরর ব্লাক, ওশান গ্রিন।


    Walton Primo S8 ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Walton Primo S8 ফোনটি ২০৫ গ্রামের বেশ ভারি এবং বড়সড় একটা ফোন। এ ফোনটির বডি গ্লাস এর তৈরি। এর ডিসপ্লেতে কোনো প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয় নি। এই ফোনের ফ্রন্ট এ পাঞ্চ হোল ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর উপরে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট। এতে আলাদাভাবে বটম ফেসিং স্পিকার সংযুক্ত করা হয়েছে। এতে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন দেওয়া হয়নি।


    Walton Primo S8 ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.78 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ FHD+ (2460*1080) pixels, 90Hz
    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LTPS

    Walton Primo S8 ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৭৮ ইঞ্চি এর একটি বড় ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন FHD+ (2460*1080) pixels. এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LTPS.


    Walton Primo S8 ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 8MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 48 MP Main + 2 MP Macro + 2 MP Depth + 2 MP Wide Angle

    Walton Primo S8 ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৪৮ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ২ মেগাপিক্সেল এর আল্ট্রাওয়াইড লেন্স, ২ মেগাপিক্সেল এর ডেপথ সেন্সর এবং ২ মেগাপিক্সেল এর ম্যাক্রো লেন্স। এতে কোনো টেলিফটো লেন্স নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি এলইডি ফ্লাশ লাইট রয়েছে।


    Walton Primo S8 ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 4.2, A2DP, LE
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ GPS with A-GPS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: 802.11 b/g/n, WiFi Direct, hotspot

    Walton Primo S8 ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৪.২ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটা WiFi ই সমর্থন করে।


    Walton Primo S8 ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ UP TO 256GB
    • র‍্যামঃ 6 GB

    Walton Primo S8 ফোনে ১২৮ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৬ জিবি। এই ফোনে ভার্চুয়াল র‍্যাম নেই অর্থ্যাত ফোনের র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করা যাবে না। এতে সর্বোচ্চ ২৫৬ জিবি পর্যন্ত এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Walton Primo S8 ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable

    • চার্জারঃ 18W Fast Charger

    Walton Primo S8 ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১৮ ওয়াট এর ফার্স্ট চার্জার। এই ফোনে রিভার্স চার্জিং সুবিধাও যুক্ত করা আছে, ফলে এই ফোন দিয়ে অন্য ডিভাইসও চার্জ করা যাবে।


    Walton Primo S8 ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Helio G88
    • প্রসেসরঃ 2.0GHz Octa-Core Processor; ARM Cortex- A75
    • জিপিইউঃ Mali-G52-MC2

    Walton Primo S8 ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে মিডিয়াটেক এর হেলিও জি৮৮। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.০ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো Mali-G52-MC2.


    ওয়ালটন প্রিমো এস৮ ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11

    ওয়ালটন প্রিমো এস৮ ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    Walton Primo S8 ফোনের  অডিও

    • ফিচারসঃ FM Radio with Recording (Headset required)
    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Walton Primo S8 ফোনে অডিও সিস্টেমে রয়েছে এফ এম রেডিও এবং রেকর্ডিং সিস্টেম। রেডিও ব্যবহার করার জন্য ফোনে হেডফোন সংযুক্ত করে রাখতে হবে। এবং এতে মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই।


    Walton Primo S8 ফোনের মাল্টিমিডিয়া

    • ভিডিও প্লেয়ারঃ Full HD Video Playback
    • অডিও প্লেয়ারঃ MP3
    • রিংটোন ফরম্যাটঃ WAV

    Walton Primo S8 ফোনের ভিডিও প্লেয়ারে ফুল এইচডি তে ভিডিও প্লে করা যাবে। এর অডিও প্লেয়ার MP3 সাপোর্টেড এবং এই ফোনের রিংটন ফরম্যাট হলো WAV.


    Walton Primo S8 ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key

    • Face Unlock
    • Intelligent Assistance

    Walton Primo S8 ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি এতে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে। এতে ইন্টেলিজেন্স অ্যাসিস্টেন্স সিস্টেম ও রয়েছে।


    Walton Primo S8 ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.6 mm
    • লেন্থঃ 169 mm
    • ওজনঃ 205g (with battery)
    • প্রশস্থঃ 76.9 mm

    Walton Primo S8 ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৬ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৬৯ মিলিমিটার। ব্যাটারি সহ এর ওজন হলো ২০৫ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৬.৯ মিলিমিটার। এটা বেশ বড়সড় একটা ফোন।


    Walton Primo S8 ফোনের সেন্সর

    • Gravity (3D)
    • Accelerator
    • Orientation
    • Light (Brightness)
    • Proximity
    • Compass
    • Gyroscope
    • Game Rotation Vector
    • Fingerprint Sensor

    Walton Primo S8 ফোনে অনেক ধরণের সেন্সর রয়েছে। এই ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো জি-সেন্সর, অ্যাক্সেলারেটর, ই-কম্পাস, জাইরোস্কোপ, লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, অরিয়েন্টেশন, গেম রোটেশন ভেক্টর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট।


    Walton Primo S8 ফোনের  বক্স কন্টেন্ট

    • Main Phone
    • Charger
    • USB Type C Cable
    • Quick Start Guide
    • Sim Ejector
    • Glass Protector
    • TPU Cover

    Walton Primo S8 ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড, সিম ইজেক্টর, গ্লাস প্রটেক্টর, টিপিইউ কভার।


    ওয়ালটন প্রিমো এস৮ ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS (threaded view)
    • MMS
    • Email
    • IM

    ওয়ালটন প্রিমো এস৮ ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)। Walton Primo S8 ফোনে আইএম ও আছে।


    Walton Primo S8 ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Walton Primo S8 ফোনের প্রসেসর হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে প্রসেসর। এটি মিডিয়াটেক এর একটি প্রসেসর। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট যুক্ত থাকার ফলে এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।


    ক্যামেরাঃ এই ফোনের মেইন ক্যামেরা হলো ৪৮ মেগাপিক্সেল এর। এই প্রাইস রেঞ্জ এ এর চেয়ে অনেক বেশী রেজুলেশন এর ক্যামেরার ফোনও মার্কেটে রয়েছে। এই ক্যামেরা দিয়ে সর্বোচ্চ ফুল এইচডিতে 1920x1080p রেজুলেশনে ভিডিও রেকর্ড করা যাবে। এর ৮ মেগাপিক্সেল এর সেলফি ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি মানের।


    ব্যাটারিঃ ওয়ালটন প্রিমো এস৮ ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটা বড় ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ৯০ হার্জ অন করে ব্যবহার করলেও প্রায় পুরোদিন ব্যকআপ পাওয়া যাবে। ৯০ হার্জ অফ থাকলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    Infinix Note 11 Pro ১৯ নভেম্বর ২০২১ বাংলাদেশে অফিসিয়ালি লঞ্চ করা হয়। বর্তমানে ইনফিনিক্স স্মার্টফোনের বাজারে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করছে। ইনফিনিক্সের জনপ্রিয়তার কারণ হলো মার্কেটে প্রতিযোগিতায় থাকা অন্যান্য কম্পিটিটরের তুলনায় ইনফিনিক্স তাদের স্মার্টফোনে কম দামে অনেক ভালো ভালো স্পেসিফিকেশন অফার করছে। এরকমই একটি ফোন হলো ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো।


    Infinix Note 11 Pro মূলত একটি মিড রেঞ্জের ফোন।  এটি মিড রেঞ্জ এ কম্পিটিটরদের তুলনায় অনেক বেশী স্পেসিফিকেশন অফার করছে। এই ফোনটি মার্কেটে থাকা অন্যান্য ফোনের চেয়ে কী কী বেশী অফার করছে, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন এবং এর পার্ফমেন্স নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Infinix Note 11 Pro ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Infinix Note 11 Pro এর অফিসিয়াল দাম হলো ২১,৪৫০টাকা। এটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের স্পেসিফিকেশন

    ইনফিনিক্স এর নোট সিরিজের ফোন Infinix Note 11 Pro এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Mithril Grey
    • Haze Green
    • Mist Blue

    Infinix Note 11 Pro মোট তিনটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Mithril Grey, Haze Green এবং Mist Blue.


    Infinix Note 11 Pro ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.95 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ FHD+1080*2460, 120HZ
    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LCD

    Infinix Note 11 Pro ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৯৫ ইঞ্চি এর একটি বিশাল ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন FHD+1080*2460. এতে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LCD.


    Infinix Note 11 Pro প্রো ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Infinix Note 11 Pro ফোনটি ২০৯ গ্রামের বেশ ভারি এবং বড়সড় একটা ফোন। এ ফোনটির বডি প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেট এ তৈরি। এর ডিসপ্লেতে কোনো প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয় নি। এই ফোনের ফ্রন্ট এ পাঞ্চ হোল ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর উপরে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Infinix Note 11 Pro এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট। এতে আলাদাভাবে বটম ফেসিং স্পিকার সংযুক্ত করা হয়েছে এবং এতে ডিটিএস অডিও সাপোর্ট রয়েছে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 16MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 64 MP Main + 13 MP Telephoto + 2 MP Depth

    Infinix Note 11 Pro ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ১৩ মেগাপিক্সেল এর টেলিফটো লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেল এর ডেপথ সেন্সর। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড লেন্স নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 5.0
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ GPS/AGPS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: IEEE 802.11 a/b/g/n/ac 2.4G、5G

    Infinix Note 11 Pro ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.০ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটা WiFi ই সমর্থন করে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable

    • চার্জারঃ 33W Fast Charger

    Infinix Note 11 Pro ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ৩৩ ওয়াট এর ফার্স্ট চার্জার।


    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ UP TO 2T
    • র‍্যামঃ 8 GB

    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনে ১২৮ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো ইউএফএস ২.২। এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৮ জিবি। এই র‍্যাম ভার্চুয়ালি ৩ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে। এতে সর্বোচ্চ ২ টেরাবাইট পর্যন্ত এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Mediatek Helio G96 (12 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core, up to 2.05 GHz
    • জিপিইউঃ ARMG57 MC2

    Infinix Note 11 Pro ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে মিডিয়াটেক এর হেলিও জি৯৬ (১২ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.০৫ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো ARMG57 MC2.


    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11
    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের  অডিও

    • ফিচারসঃ FM Radio (Headset required), DTH Audio
    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Infinix Note 11 Pro ফোনে অডিও সিস্টেমে রয়েছে এফ এম রেডিও এবং DTH অডিও সিস্টেম। এবং এতে মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের মাল্টিমিডিয়া

    • অডিও প্লেয়ারঃ MP3, MIDI, AMR, WAV
    • রিংটোন ফরম্যাটঃ MIDI, MP3
    • ভিডিও প্লেয়ারঃ 3GP, MP4, AVI
    • পিকচার ফরম্যাটঃ PNG, JPEG, BMP, GIF

    Infinix Note 11 Pro ফোনের অডিও প্লেয়ারে MP3, MIDI, AMR, WAV অডিও ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে। এর রিংটোন ফরম্যাট হলো MIDI, MP3. এই ফোনের ভিডিও প্লেয়ারে 3GP, MP4, AVI ফরম্যাট গুলো সাপোর্ট করবে। ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনে যে যে ফরম্যাট এর ছবি গুলো দেখা যাবে তা হলো PNG, JPEG, BMP এবং GIF.


    Infinix Note 11 Pro ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key
    • Face Unlock
    Infinix Note 11 Pro ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি এতে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.7 mm
    • লেন্থঃ 173.1 mm
    • ওজনঃ 209 g
    • প্রশস্থঃ 78.4 mm

    Infinix Note 11 Pro ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৭ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৭৩.১ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ২০৯ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৮.৪ মিলিমিটার। এটা বেশ বড়সড় একটা ফোন।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের সেন্সর

    • G-SENSOR
    • E-COMPASS
    • GYROSCOPE
    • LIGHT SENSOR
    • PROXIMITY SENSOR
    • FINGERPRINT

    Infinix Note 11 Pro ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। এই ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো জি-সেন্সর, ই-কম্পাস, জাইরোস্কোপ, লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Phone
    • Charger
    • USB Type C Cable
    • Quick Start Guide

    Infinix Note 11 Pro ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড।


    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • E-MAIL
    • MMS

    ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    Infinix Note 11 Pro ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Infinix Note 11 Pro ফোনের প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Mediatek Helio G96। এই ফোনের প্রসেসর পার্ফমেন্স খুবই ভালো কেননা এতে ব্যবহ্রত প্রসেসর টি একটা অপ্টিমাইজড প্রসেসর। এই ফোনে পাবজি, কল অফ ডিউটি, অ্যাসফ্যাল্ট ৯ সহ সব গেমই কোনো রকম ল্যাগ ছাড়াই ভালোভাবে খেলা যায়। ডে টু ডে ইউজে কোনো সমস্যা হয় না। কোনো ল্যাগ ইস্যু পাওয়া যায় না। এর অভারল পার্ফমেন্স খুবই ভালো। এতে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট থাকায় এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।


    ক্যামেরাঃ এই ফোনের মেইন ক্যামেরা হলো ৬৪ মেগাপিক্সেল এর। এই ক্যামেরায় নরলমাল মুড ও পোট্রেট মুডের ছবির মধ্যে অসামনজস্যতা রয়েছে এবং এর কালার রিপ্রোডাকশন খুব একটা ভালো না। এই ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলোর ডিটেইল অনেক ভালো এবং অনেক শার্প। এর ডায়নামিক রেঞ্জ এর পার্ফমেন্সও ভালো। লো লাইটে তোলা ছবিগুলো ক্লিন কোনো নয়েজ পাওয়া যায় না। এই ক্যামেরা দিয়ে সর্বোচ্চ 6912*9216 পিক্সেল এ ছবি তোলা যাবে। ভিডিও এর বেলায় এই ক্যামেরা দিয়ে 2K@30FPS এ ভিডিও রেকর্ড করা যাবে। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার দেওয়া হয় নি। এই প্রাইস রেঞ্জ এ আল্ট্রাওয়াইড শুটার দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। তারা আল্ট্রাওয়াইড শুটার এর পরিবর্তে টেলিফটো লেন্স দিয়েছে।


    Infinix Note 11 Pro এর ১৬ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরাও ভালো মানের ছবি তুলতে পারে। ছবিতে শার্পনেস এবং ডিটেলস ধরে রাখতে পারে। এখানেও কালার রিপ্রোডাকশন এ সমস্যা রয়েছে। এই ক্যামেরা দিয়েও 2K@30FPS এ ভিডিও রেকর্ড করা যাবে।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটা বড় ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ১২০ হার্জ অন করে ব্যবহার করলেও প্রায় পুরোদিন ব্যকআপ পাওয়া যাবে। ১২০ হার্জ অফ থাকলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Infinix Note 11 Pro ফোনটি অন্য ফোনের চেয়ে কোন দিক দিয়ে আলাদা?

    Infinix Note 11 Pro ফোনটি মিড রেঞ্জ এর প্রাইস এ স্পেসিফিকেশন, পার্ফমেন্স এবং ক্যামেরার হার্ডওয়্যার সিলেকশনে মার্কেটে থাকা অন্যন্য ফোন থেকে আলাদা।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning