আমাদের ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম - কেন্দুয়া কলেজ EIIN: 113076
  • রিসেপশন
  • + (88) 01711230814
  • ই-মেইল
  • kendua.com@gmail.com
  • অফিস: লোকেশন
  • কেন্দুয়া পৌরসভা, কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।






  • অপো এপ্রিল মাসে তাদের নতুন Oppo F21 Pro ফোন রিলিজ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড অপো প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। অপো লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Oppo F21 Pro মূলত একটি মিড রেঞ্জ এর ফোন। অপোর মিড রেঞ্জ এর ফোন Oppo F21 Pro এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এই ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Oppo F21 Pro ফোনের আন অফিসিয়াল দাম ২৭,৯৯০ টাকা। এই ফোনটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল  ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Oppo F21 Pro ফোনের স্পেসিফিকেশন

    Oppo এর F সিরিজের ফোন Oppo F21 Pro এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Oppo F21 Pro ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Sunset Orange
    • Cosmic Black

    Oppo F21 Pro মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Orange এবং Cosmic Black.


    Oppo F21 Pro ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.43 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ AMOLED

    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ1080*2460, 90HZ
    • ডিসপ্লে প্রোটেকশনঃ Corning Gorilla Glass 5

    Oppo F21 Pro ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৪৩ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি আকারের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো অ্যামোলেড প্যানেল এবং এর রেজুলেশন 1080*2460. এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লেতে প্রোটেকশন হিসেবে আছে Corning Gorilla Glass 5.


    Oppo F21 Pro ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Oppo F21 Pro ফোনটি ১৭৫ গ্রাম ওজনের হালকা এবং মাঝারি ধরণের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি গ্লাস এর তৈরি। এর ডিসপ্লেতে করনিং গরিলা গ্লাস ৫ এর প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে।  এই ফোনের ফ্রন্ট এ বাম পাশে ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে রয়েছে পাওয়ার বাটন। এর বাম পাশে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে ভলিউম ব্রোকারের উপরে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Oppo F21 Pro এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি স্পিকার, প্রাইমারি মাইক্রোফোন,  এবং ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট, ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। এতে স্টেরিও স্পিকার নেই।


    Oppo F21 Pro ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 32 MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 64 MP Main + 2 MP Microscope + 2 MP Depth

    Oppo F21 Pro ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল এর সেলফি ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ৬৪ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ২ মেগাপিক্সেল এর মাইক্রোস্কোপ লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ সেন্সর। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট এবং মাইক্রোস্কোপ লেন্সের চারপাশে রিং লাইট আছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ  5.1, A2DP, LE, aptX HD
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS
    • ইউএসবিঃ USB Type-C
    • WIFI: 802.11 a/b/g/n/ac, dual-band, Wi-Fi Direct, hotspot

    Oppo F21 Pro ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.১ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি A-GPS, GLONASS, BDS, GALILEO, QZSS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো টাইপ-সি। এই ফোনটি ২.৪ গিগা হার্জ এবং ৫ গিগাহার্জ দুইটাই WiFi ই সমর্থন করে।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 4500 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 33W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ Supported

    অপো এফ২১ প্রো ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর  একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ৩৩ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জার, যা দিয়ে ৬০ মিনিটে ফোনটি সম্পুর্ণ ফুল চার্জ করা যাবে। অপো এফ২১ প্রো ফোনে  রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত আছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Qualcomm SM6225 Snapdragon 680 4G (6 nm)
    • প্রসেসরঃ Octa-core (4x2.4 GHz Kryo 265 Gold & 4x1.9 GHz Kryo 265 Silver)
    • জিপিইউঃ Adreno 610

    Oppo F21 Pro ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে কোয়ালকম এর স্নাপড্রাগন ৬৮০ (৬ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ২.৪ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো Adreno 610.


    Oppo F21 Pro ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 12, ColorOS 12.1

    Oppo F21 Pro ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১২।


    Oppo F21 Pro ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 128GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC
    • র‍্যামঃ 8 GB

    Oppo F21 Pro ফোনে ১২৮ জিবির একটা বিশাল ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো UFS 2.2. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৮ জিবি। এটার অন্য কোনো র‍্যাম ভ্যারিয়েন্ট নেই। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যাল মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Oppo F21 Pro ফোনের  অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Oppo F21 Pro মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে আলাদাভাবে কোনো সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই। অপো এফ২১ প্রো ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Oppo F21 Pro ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 7.5 mm
    • লেন্থঃ 159.9 mm
    • ওজনঃ 175 g
    • প্রশস্থঃ 73.2 mm

    Oppo F21 Pro ফোনের উচ্চতা হলো ৭.৫ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৫৯.৯ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৭৫ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭৩.২ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি এবং হালকা গড়নের ফোন।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের সেন্সর

    • Fingerprint
    • Accelerometer
    • Gyroscope
    • Proximity
    • E-Compass

    অপো এফ২১ প্রো ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। Oppo F21 Pro ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, জায়রোক্সোপ সেন্সর, প্রোক্সিমিটি সেন্সর, ই-কম্পাস, এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।


    Oppo F21 Pro ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Under Display
    • Face Unlock

    Oppo F21 Pro ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি অপো এফ২১ প্রো ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    Oppo F21 Pro ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • Main Mobile phone
    • Power adapter
    • USB Type-C data cable

    Oppo F21 Pro ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল।


    অপো এফ২১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS
    • Email
    • IM

    অপো এফ২১ প্রো ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস, ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    Oppo F21 Pro ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Oppo F21 Pro ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো স্নাপড্রাগন এর প্রসেসর Qualcomm Snapdragon 680 4G. এই ফোনে ৮ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না। এতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট যুক্ত থাকার ফলে এর পার্ফমেন্স আরো ভালো পাওয়া যায়।


    ক্যামেরাঃ Oppo F21 Pro ফোনের মেইন ক্যামেরা ৬৪ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। ডেপথ সেন্সর এবং মাইক্রো রয়েছে। ৩২ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৪৫০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে এক থেকে দেড় ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    আমাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে আমাদের বয়স হিসাব করতে হয়। আমরা বয়স হিসাব করার জন্য প্রায়ই মুখে মুখে হিসাব করে থাকি যা যথেষ্ট সময়সাপেক্ষ এবং ঝামেলার। অপরদিকে, অনলাইনে বয়স ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই আমাদের বয়স হিসাব করতে পারি। নিচের বাংলা বয়স ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে খুব সহজেই জন্ম তারিখ প্রবেশ করানোর মাধ্যমে সম্পূর্ণ নির্ভূলভাবে বয়স হিসাব করা যাবে।


    অনলাইন বয়স ক্যালকুলেটর

    আপনার জন্ম তারিখ প্রবেশ করুন

    তারিখ ইংরেজিতে প্রবেশ করুন

    দিন মাস সাল

    যে তারিখে বয়স হিসাব করতে চান তা প্রবেশ করুন

    আপনার ডিভাইসের তারিখ অনুযায়ী আজকের তারিখ ডিফল্টভাবে প্রবেশ করানো রয়েছে

    দিন মাস সাল

      


    বয়স ক্যালকুলেটর দিয়ে বয়স হিসাব করার ধাপসমূহ

    বয়স ক্যালকুলেটর দিয়ে খুব সহজেই বয়স হিসাব করা যায়। বয়স হিসাব করার জন্য-


    ১। বাংলা বয়স ক্যালকুলেটরের প্রথম অংশে সঠিক ভাবে জন্ম তারিখ প্রবেশ করাতে হবে। তারিখটি অবশ্যই ইংরেজিতে হতে হবে।


    ২। এরপর নিচের অংশে যে তারিখে বয়স হিসাব করতে হবে তা প্রবেশ করাতে হবে। যদি বর্তমান তারিখে বয়স হিসাব করতে হয় তাহলে কিছুই প্রবেশ করাতে হবে না। বয়স ক্যালকুলেটর ডিফল্টভাবে ডিভাইসের তারিখ অনুযায়ী বয়স হিসাব করবে।


    ৩। সবশেষে বয়স গণনা করুন বাটনে ক্লিক করলেই বর্তমান বয়স নির্ভূলভাবে বের হয়ে আসবে।


    বিঃদ্রঃ যে তারিখে বয়স হিসাব করতে হবে তা ডিভাইসের তারিখ অনুযায়ী ডিফল্টভাবে সেট হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে ডিভাইসের তারিখ ভূল থাকলে বয়সের হিসাবে ভূল ফলাফল আসতে পারে।


    বাংলা বয়স ক্যালকুলেটর অনলাইন | Bangla Age Calculator Online


    বয়স হিসাব করার নিয়ম

    বয়স হিসাব করার সবচেয়ে সহজ নিয়ম হলো বর্তমান সাল থেকে জন্মসাল বিয়োগ করা। প্রাপ্ত বিয়োগফলই হবে বর্তমান বয়স। এভাবে অত্যন্ত সহজে বয়স বের করা যায়। কিন্ত এ পদ্ধতির সমস্যা হলো এভাবে বছর বের করা গেলেও মাস ও দিন বের করা যায় না।


    মাস ও দিন সহ বয়স হিসাব করার নিয়ম

    মাস ও দিনসহ বয়স হিসাব করার জন্য নিচের দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। নিচের দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করে মাস ও দিন সহ বয়স বের করার জন্য আগে জন্ম তারিখ জানতে হবে। এরপর কোন তারিখে বয়স হিসাব করতে হবে তা জানতে হবে।


    আমরা যদি 28/07/2005 কে জন্ম তারিখ এবং 22/08/2022 কে বর্তমান তারিখ ধরে মাস ও দিনসহ বয়স হিসাব করতে চাই তাহলে হিসাবের ধাপগুলো হবে-


    ধাপ-১ঃ প্রথম ধাপে তারিখের হিসাব করতে হবে। এজন্য বর্তমান তারিখ থেকে জন্মতারিখ বাদ দিতে হবে। এখানে যেহেতু 22 থেকে 28 বাদ দেওয়া যায় না তাই সেই মাসে যতদিন আছে ততদিন ধার নিতে হবে। এখানে ৮তম মাস 31 দিনে তাই 22 এরসাথে 31 যোগ করে 28 থেকে বিয়োগ করতে হবে। এখানে বিয়োগফল আসবে 25, যা হবে দিনসংখ্যা।


    ধাপ-২ঃ দ্বিতীয় ধাপে মাসের হিসাব করতে  হবে। এজন্য বর্তমান মাস থেকে জন্মসালের মাস বাদ দিতে হবে। যেহেতু আগের ধাপে 1 মাস কে দিনে রূপান্তর করা  হয়েছে তাই বর্তমান মাসের 1 যোগ করে তারপর বিয়োগ করতে হবে। এখানে 7 এর সাথে 1 যোগ করে 8 থেকে বিয়োগ করতে হবে। এখানে বিয়োগফল হবে 0. অর্থাৎ মাস সংখ্যা হবে 0.


    ধাপ-৩ঃ তৃতীয় এবং শেষ ধাপে বছরের হিসাব করতে হবে। এজন্য বর্তমান বছর থেকে জন্মসালের বছর বাদ দিতে হবে। এখানে 2022 থেকে 2005 কে বিয়োগ দিলে বিয়োগফল হবে 17. অর্থাৎ বছর সংখ্যা হবে 17.


    উপরের হিসাব অনুযায়ী বয়স হবে 17 বছর 0 মাস 25 দিন। এভাবে নিজে নিজে মাস ও দিনসহ বয়স হিসাব করা হয়। এই ব্যাপারটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষে। উপরের Bangla Age Calculator দিয়ে খুব সহজেই শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়েই বয়স নির্ভূলভাবে বের করা যাবে।







    দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক।  ১৯৮৩ সালের ২৭ মার্চ দি সিটি ব্যাংক তাদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। ব্যাংকটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ-এ নিবন্ধিত।


    সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর | সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোন সম্পর্কে বিস্তারিত
    সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর


    সিটি ব্যাংক এর লোনের বৈশিষ্ট্য

    সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে সিটি ব্যাংক এর লোনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আগে জানতে হবে।সিটি ব্যাংক এর লোনের কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো-

    • এখান থেকে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা লোন নেওয়া যাবে।
    • সর্বোচ্চ লোনের পরিমাণ ২ কোটি টাকা।
    • যানবহনের ক্ষেত্রে মোট মূল্যের ৫০% পর্যন্ত লোন নেওয়া যাবে।
    • সিটি ব্যাংক এর লোনের কোনো হিডেন চার্জ নেই।


    যে যে ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক লোন দেয়

    সিটি ব্যাংক মোট ৪ ধরণের লোন প্রদান করে থাকে। যে যে ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক লোন দেয় সেগুলো হলো-

    • অটো লোন
    • পার্সোনাল লোন
    • হোম লোন
    • সিটি বাইক লোন

    সিটি ব্যাংক গ্রাহকগণকে বিভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে এই চার ধরণের লোন দিয়ে থাকে। এই লোন গুলোর মধ্যে একেক ধরণের লোন নেওয়ার জন্য একেকধরণের রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে।


    সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোন

    সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোন হলো অল্প আয়ের মানুষদের জন্য সিটি ব্যাংকের একটি লোন প্যাকেজ। এই প্যাকেজ থেকে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন বা ঋণ নেওয়া যাবে। পার্সোনাল লোনের সময়সীমা হলো ১২ থেকে ৬০ মাস পর্যন্ত।


    পার্সোনাল লোনের বৈশিষ্ট্য

    সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো-

    • সর্বনিম্ন লোন ১ লক্ষ টাকা।
    • সর্বোচ্চ লোন ২০ লক্ষ টাকা
    • লোনের সময়সীমা হলো ১২ থেকে ৬০ মাস পর্যন্ত।
    • কোনো লুকায়িত চার্জ নেই।
    • তুলনামূলক ইন্টারেস্ট রেট।

    পার্সোনাল লোন নেওয়ার যোগ্যতা

    সিটি ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন। পার্সোনাল লোন নেওয়ার যোগ্যতাগুলো হলো-


    বয়সসীমা

    • পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য গ্রাহককের বয়স ২২ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।


    অভিজ্ঞতা

    • বেতনভোগী কর্মকর্তা: ন্যূনতম ১ বছর
    • পেশাদার: ন্যূনতম ২ বছরের অনুশীলন
    • ব্যবসায়ী: ন্যূনতম ৩ বছর


    মাসিক আয়

    • বেতনভোগী কর্মকর্তা: ২০,০০০ টাকা
    • বাড়িওয়ালা: ৩০,০০০ টাকা
    • পেশাদার: ৫০,০০০ টাকা
    • ব্যবসায়ী ব্যক্তি: ৫০,০০০ টাকা


    পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

    পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য যে যে কাগজপত্র প্রয়োজন হবে তা নিচে পিডিএফ আকারে দেওয়া হলো

    • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র


    সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর

    সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর হলো সিটি ব্যাংকের লোনের পরিমাপ, ইন্টারেস্ট রেট, সময়সীমা হিসাব করার জন্য একটি ক্যালকুলেটর। সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে অটো লোন, পার্সোনাল লোন, হোম লোন এবং সিটি বাইক লোনের পরিমাপ, ইন্টারেস্ট রেট, সময়সীমা হিসাব হিসাব করা যাবে। এর জন্য-


    ১। প্রথমে এই লিংক  এ প্রবেশ করে সিটি ব্যাংক এর লোন নেওয়ার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।


    ২। এরপর নিচের দিকে স্ক্রল করে Taking a loan? Calculate your EMI সেকশনে আসতে হবে।


    ৩। সেখান থেকে Loan Amount অংশে লোনের পরিমাণ, Tenure অংশে সময়সীমা এবং Interest Rate অংশে ইন্টারেস্টের পরিমাণ দিতে হবে।


    ৪। এরপর Calculate EMI বাটনে ক্লিক করলে EMI এর পরিমাণ দেখা যাবে।


    এভাবে খুব সহজেই সিটি ব্যাংক লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে সিটি ব্যাংকের লোনের পরিমাপ, ইন্টারেস্ট রেট, সময়সীমা প্রদান করে EMI এর পরিমাণ হিসাব করা যায়।







    পিডিএফ (PDF) হলো একধরণের ফাইল ফরম্যাট। পিডিএফ এর মাধ্যমে বিভিন্ন টেক্সট, ছবি, গ্রাফিক্স ইত্যাদি সংরক্ষণ করা যায়। পিডিএফ এর পূর্নরূপ হলো Portable Document Format. পিডিএফ ফাইল ফরম্যাটটি ১৯৯২ সালে Adobe কোম্পানি তৈরী করে।


    The Camelot Project এর মাধ্যমে Adobe এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড. জন ওয়ার্নক ১৯৯১ সালে একটি ধারণার মাধ্যমে কাগজ থেকে ডিজিটাল বিপ্লবের সূচনা করেন। এই প্রজেক্টের লক্ষ্য ছিল কেউ যাতে যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন থেকে ডুকুমেন্ট সংগ্রহ, ইলেক্ট্রনিক উপায়ে সংরক্ষণ, সরবরাহ এবং মুদ্রণ করতে পারে। ১৯৯২ সালে ক্যামলেট, পিডিএফ এ রুপান্তরিত হয়েছিল। বর্তমানে পিডিএফ একটি বিশ্বস্ত ফাইল ফরম্যাট।


    পিডিএফ সফটওয়্যার ডাউনলোড করার উপায় ২০২২


    পিডিএফ পড়ার উপায়

    পিডিএফ যেকোনো ভাবেই খোলা বা পড়া যায় না। পিডিএফ পড়ার জন্য বিশেষায়িত সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। পিডিএফ পড়ার জন্য বিভিন্ন রকম সফটওয়্যার বা অ্যাপস রয়েছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো Adobe Acrobat Reader, Foxit Reader, Javelin PDF Reader, Google Drive, Nitro Reader, PDF-XChange Editor, MuPDF, SumatraPDF ইত্যাদি।


    পিডিএফ পড়ার জন্য বিশেষায়িত এসব সফটওয়্যার পিডিএফ রিডার নামে পরিচিত। পিডিএফ রিডাররের মাধ্যমে অনলাইনে অথবা অফলাইনে দুই মাধ্যমেই পিডিএফ পড়া যায়। এর মাধ্যে কিছু কিছু সফটওয়্যার এর মাধ্যমে পিডিএফ এডিটও করা যায়।


    পিডিএফ সফটওয়্যার ডাউনলোড

    পিডিএফ পড়ার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হলো Adobe Acrobat Reader. এর মাধ্যমে সহজেই পিডিএফ পড়া যায় এবং তৈরীও করা যায়। Adobe Acrobat Reader এর মোবালইল এবং পিসি দুই ভার্শনই রয়েছে। Adobe Acrobat হলো অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার এবং ওয়েব পরিষেবাগুলির একটি পরিবার যা Adobe Inc. দ্বারা পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট (PDF) ফাইলগুলি দেখতে, তৈরি, ম্যানিপুলেট, মুদ্রণ এবং পরিচালনা করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।


    নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে খুব সহজেই পিডিএফ সফটওয়্যার ডাউনলোড করা যাবে। এর জন্য-

    • প্রথমে এই লিংক এ ক্লিক করে Adobe Acrobat Reader ডাউনলোড এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
    • এরপর Download Acrobat Reader বাটনে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।
    • ডাউনলোড করা সম্পুর্ণ হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিতে হবে। ইনস্টল করার পর .pdf এক্সটেনশন যুক্ত সকল ফাইল এর মাধ্যমে পড়া যাবে।
    • মোবাইলের জন্য এই লিংক এ ক্লিক করে গুগল প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে।


    পিডিএফ কিভাবে ডাউনলোড করব

    পিডিএফ ডাউনলোড করার জন্য ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজেই ফ্রিতে পিডিএফ ডাউনলোড করা যায়। অনেকে আছেন যারা বই পড়তে ভালোবাসেন। তারা মোবাইলের pdf file এর মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ের জন্য বিভিন্ন পিডিএফ পেয়ে অনলাইনে পেয়ে যাবেন। তাছাড়া, এই বই গুলো  অবসর সময়ে মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই পড়া যায়।


    বাংলা পিডিএফ ডাউনলোড করার সেরা ১০টি ওয়েবসাইট

    বাংলা পিডিএফ ডাউনলোড করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। বাংলা পিডিএফ ডাউনলোড করার সেরা ১০টি ওয়েবসাইট নিচে দেওয়া হলো-

    1. Pdfbooks.abiskarok.com
    2. Bdebooks.com
    3. Pdfpoka.com
    4. Banglabook.org
    5. Amarbook.org
    6. Banglapdf.net
    7. Allbanglaboi.com
    8. Ebanglalibrary.com
    9. Banglaboipdf.com
    10. Freebdbook.com
    উপরের ওয়েবসাইটগুলো থেকে ফ্রিতেই বিভিন্ন বইয়ের পিডিএফ ভার্শন ডাউনলোড করে পড়া যাবে।






    জ্বালানি তেলের লোকসান কমাতে ১৯ ‍জুলাই থেকে সারা দেশে শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লোডশেডিং শিডিউল প্রকাশ করেছে নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড - NESCO ।


    লোডশেডিং শিডিউল । বিভিন্ন জেলায় কারেন্ট যাওয়ার সময়সূচী - NESCO


    লোডশেডিং শিডিউল

    ১৯/০৭/২০২২ইং তারিখ হতে দৈনিক রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল নিচে দেওয়া হলো-


    রাজশাহীর বিভিন্ন জেলায় কখন কখন কারেন্ট যাবে তা এই শিডিউলে উল্লেখ আছে। এই লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন জেলার জন্য প্রযোজ্য এবং ১৯ ‍জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এখানে ব্লক কালো এরিয়া লোডশেডিং এর এরিয়া নির্দেশ করে।


    লোডশেডিং শিডিউল PDF Download

    রাজশাহীর বিভিন্ন জেলার লোডশেডিং শিডিউল PDF নিচে দেওয়া হলো। এখান থেকে ডাউনলোড করে  রাজশাহী অঞ্চলের সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল বিস্তারিত দেখা যাবে।








    জ্বালানি তেলের লোকসান কমাতে ১৯ ‍জুলাই থেকে সারা দেশে শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লোডশেডিং শিডিউল প্রকাশ করেছে নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড - NESCO ।


    লোডশেডিং শিডিউল

    ১৯/০৭/২০২২ইং তারিখ হতে দৈনিক রাজশাহী অঞ্চলের পাবনা জেলায় সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল নিচে দেওয়া হলো-


    পাবনায় কখন কখন কারেন্ট যাবে তা এই শিডিউলে উল্লেখ আছে। এই লোডশেডিং শিডিউল পাবনা জেলার জন্য প্রযোজ্য এবং ১৯ ‍জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এখানে ব্লক কালো এরিয়া লোডশেডিং এর এরিয়া নির্দেশ করে।


    লোডশেডিং শিডিউল পাবনা - ১
    লোডশেডিং শিডিউল পাবনা - ১

    লোডশেডিং শিডিউল পাবনা - ২
    লোডশেডিং শিডিউল পাবনা - ২


    লোডশেডিং শিডিউল PDF Download

    পাবনা জেলার লোডশেডিং শিডিউল PDF নিচে দেওয়া হলো। এখান থেকে ডাউনলোড করে  রাজশাহী অঞ্চলের সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল বিস্তারিত দেখা যাবে।








    জ্বালানি তেলের লোকসান কমাতে ১৯ ‍জুলাই থেকে সারা দেশে শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লোডশেডিং শিডিউল প্রকাশ করেছে নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড - NESCO ।


    লোডশেডিং শিডিউল

    ১৯/০৭/২০২২ইং তারিখ হতে দৈনিক রাজশাহী অঞ্চলের রাজশাহী জেলায় সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল নিচে দেওয়া হলো-


    রাজশাহীতে কখন কখন কারেন্ট যাবে তা এই শিডিউলে উল্লেখ আছে। এই লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী জেলার জন্য প্রযোজ্য এবং ১৯ ‍জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এখানে ব্লক কালো এরিয়া লোডশেডিং এর এরিয়া নির্দেশ করে।


    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ১
    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ১

    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ২
    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ২

    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ৩
    লোডশেডিং শিডিউল রাজশাহী - ৩


    লোডশেডিং শিডিউল PDF Download

    রাজশাহী জেলার লোডশেডিং শিডিউল PDF নিচে দেওয়া হলো। এখান থেকে ডাউনলোড করে  রাজশাহী অঞ্চলের সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল বিস্তারিত দেখা যাবে।








    জ্বালানি তেলের লোকসান কমাতে ১৯ ‍জুলাই থেকে সারা দেশে শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লোডশেডিং শিডিউল প্রকাশ করেছে নর্দান ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড - NESCO ।


    লোডশেডিং শিডিউল

    ১৯/০৭/২০২২ইং তারিখ হতে দৈনিক রাজশাহী অঞ্চলের বগুড়া জেলায় সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল নিচে দেওয়া হলো-


    বগুড়ায় কখন কখন কারেন্ট যাবে তা এই শিডিউলে উল্লেখ আছে। এই লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া জেলার জন্য প্রযোজ্য এবং ১৯ ‍জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এখানে ব্লক কালো এরিয়া লোডশেডিং এর এরিয়া নির্দেশ করে।

    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ১
    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ১

    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ২
    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ২

    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ৩
    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ৩

    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ৪
    লোডশেডিং শিডিউল বগুড়া - ৪


    লোডশেডিং শিডিউল PDF Download

    বগুড়া জেলার লোডশেডিং শিডিউল PDF নিচে দেওয়া হলো। এখান থেকে ডাউনলোড করে  রাজশাহী অঞ্চলের সকাল ৯টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত সম্ভাব্য লোডশেডিং শিডিউল বিস্তারিত দেখা যাবে।








    গণিতের জেমস বন্ড পিডিএফ ডাউনলোড । Goniter James Bond PDF Download

    Goniter James Bond PDF Download - গণিতের জেমস বন্ড বইটি জনপ্রিয় অনলাইন গণিত শিক্ষক মোত্তাসিন পাহলভীর লেখা একটি বই। মোত্তাসিন পাহলভী অনলাইনে গণিত শেখানোর জন্য ছাত্রছাত্রীদের মাঝে তুমুল জনপ্রিয়। তিনি গণিতের জেমস বন্ড সহ বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ করেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অংকের জাদুকর, ম্যাজিক ম্যাথ ইত্যাদি। বইমেলা ২০২১ এ গণিতের জেমস বন্ড বইটি প্রকাশ করেছে আদর্শ প্রকাশনী।


    দেখে নিনঃ


    বইয়ের নামঃ গণিতের জেমস বন্ড

    লেখকঃ মোত্তাসিন পাহলভী

    গণিতের জেমস বন্ড বইটির নাম দেখেই বোঝা যাচ্ছে এ বইটি গণিতের ওপর লেখা। এ বইটি রাফাত নামের একজন কিশোর চরিত্রের ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে, যে গণিত বিষয়ে তার সমবয়সী ছেলেমেয়েদের তুলনায় অনেক পারদর্শী। তার বয়সী ছেলেমেয়েরা যখন ভিডিও গেম খেলে, মুভি দেখে, বসে বসে গল্প করে সময় কাটায়, রাফাত তখন গণিতের বিভিন্ন মজার বিষয় নিয়ে গবেষণা করে। সে নিজে নিজেই গণিতের অনেকগুলো ম্যাজিক ট্রিক্স আবিষ্কার করে। এবং সে প্রায়ই এই ম্যাজিক ট্রিক্সগুলো তার বন্ধুদের দেখায়। এগুলো দেখে সবাই অবাক হয়ে যায়। রাফাতের দেখানো ম্যাজিকগুলো তার বন্ধুদের এতটাই মুগ্ধ করে যে একদিন বন্ধুরা তাকে ‘গণিতের জেমসবন্ড’ উপাধি দেয়। রাফাতের এই সব বিষয় নিয়েই Goniter James Bond বইটি লেখা হয়েছে।


    Goniter James Bond বইয়ের কিছু অংশ

    মোত্তাসিন পাহলভীর লেখা Goniter James Bond বই থেকে কিছু অংশ সরাসরি নিচে তুলে দেওয়া হলো-


    সবজান্তা গণিতবিদ


    রাফাতের বয়স তখন 10 বছর। সেই বছরই ক্লাস ফোরে উঠেছে। একদিন রাফাতের দাদু রাফাতকে ডেকে বিছানায় বসতে বললেন। এরপর দাদু রাফাতকে একটি গল্প শোনালেন-


    সে বহুকাল আগের কথা। এক রাজ্যে এক সবজান্তা লোক ছিল। তার খ্যাতি সারা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল। তার খ্যাতির কথা শুনে ঐ রাজ্যের রাজা অনেক রাগান্বিত হলেন এবং তাকে রাজদরবারে ডেকে পাঠালেন। সবজান্তা ব্যক্তিটি রাজদরবারে হাজির হওয়ার পর রাজা তার উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন-


    তুমি কি সেই সবজান্তা ব্যক্তি? সবজান্তা ব্যক্তিটি উত্তর দিল- জি জাহাঁপনা।


    রাজা এবার বললেন, আমি তোমাকে দুটো প্রশ্ন জিজ্ঞেস করব। প্রশ্নগুলোর উত্তর সঠিকভাবে দিতে পারলে তুমি পাঁচ শ স্বর্ণমুদ্রা পাবে, আর উত্তর দিতে না পারলে তোমার গর্দান যাবে (অর্থাৎ ফাঁসি দেওয়া হবে)।


    এরপর রাজা প্রশ্ন শুরু করলেন।


    রাজদরবারের সামনে একটি চৌবাচ্চা লক্ষ করে রাজা বললেন, চৌবাচ্চাটিতে কত পেয়ালা (কাপ) পানি ধরে?


    প্রশ্নটি শুনে সবজান্তা ব্যক্তিটি হেসে বলল, এর উত্তর তো খুবই সহজ। যদি পেয়ালার (কাপ) আকার চৌবাচ্চার সমান হয়, তবে এক পেয়ালা; আর যদি পেয়ালার আকার চৌবাচ্চার অর্ধেক হয়, তবে দুই পেয়ালা। আর তিন ভাগের এক ভাগ হলে তিন পেয়ালা আর...


    ব্যক্তিটির উত্তর শুনে রাজদরবারের সবাই হতবাক হয়ে গেল।


    রাজা বললেন, তা না হয় বুঝলাম। এবার আর একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।


    বলো দেখি, এই রাজ্যে মোট কতটি কাক আছে?


    সবজান্তা ব্যক্তিটি হেসে উত্তর দিলেন ৯,৯৯৯ টি। যদি হিসাব করে এর চেয়ে বেশী পান, তবে বুঝবেন বাহির থেকে কিছু কাক নতুন করে রাজ্যে ঢুকেছে; আর যদি কম পান, তাহলে বুঝবেন রাজ্য থেকে কিছু কা বাহিরে গিয়েছে।


    সবজান্তা ব্যক্তিটির বুদ্ধিমত্তা দেখে রাজা খুশি হয়ে তাকে প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পাঁচ শ স্বর্ণমুদ্রা উপহার দিলেন।


    এরপর দাদু বললেন,


    সবজান্তা ব্যক্তিটি যেভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে  সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, তেমন গণিতও এমন একটি বিষয় যা দিয়ে যেকোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব।


    You can Goniter James Bond PDF download here.

    কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন...
    সরাসরি লিংক click here.


    নোটঃ কপিরাইটের কারণে বইটি Goniter James Bond PDF ডাউনলোড নাও হতে পারে। সাময়িক এই সমস্যার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। alert-warning








    রিয়েলমি তাদের নতুন Realme C31 ফোন রিলিজ করেছে। চাইনিজ স্মার্টফোন উৎপাদনকারী ব্রান্ড রিয়েলমি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন স্মার্টফোন উৎপাদন করে থাকে। রিয়েলমি লো রেঞ্জ থেকে শুরু করে একেবারে ফ্লাগশিপ ক্যাটাগরির ফোন পর্যন্ত উৎপাদন করে থাকে।


    Realme C31 মূলত একটি লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন। রিয়েলমির লো-মিড রেঞ্জ এর ফোন Realme C31 এর দাম কত, এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন, এর পার্ফমেন্স এবং এই প্রাইস রেঞ্জ এ মার্কেটে থাকা অন্যান্য ব্রান্ডের তুলনায় এই ফোন কেমন এই সব বিষয় নিয়ে এই রিভিউতে আলোচনা করা হবে।


    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের দাম এবং ফুল রিভিউ বাংলা

    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের দাম

    বাংলাদেশে Realme C31 ফোনের অফিসিয়াল দাম ১২,৯৯০ টাকা। এই ফোনটি বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভার্শনেই পাওয়া যাবে।


    Realme C31 ফোনের স্পেসিফিকেশন

    Realme এর C সিরিজের ফোন Realme C31 এর প্রসেসর, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, বডি ম্যাটেরিয়্যালস, কালার ভ্যারিয়েন্ট, নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি সহ আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন নিচে আলোচনা করা হলো।


    Realme C31 ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট

    • Light Silver
    • Dark Green

    Realme C31 মোট দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে। এই ফোনের কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হলো Light Silver এবং Dark Green.


    Realme C31 ফোনের ডিসপ্লে

    • ডিসপ্লে সাইজঃ 6.5 Inch
    • ডিসপ্লে টাইপঃ IPS
    • ডিসপ্লে রেজুলেশনঃ HD+ 720 x 1600 pixels (270 ppi)

    • ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়ালঃ LCD
    • গ্লাস প্রোটেকশনঃ Panda Glass

    Realme C31 ফোনের ডিসপ্লে সেকশনে ৬.৫ ইঞ্চি এর একটি মাঝারি আকারের ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিসপ্লে এর টাইপ হলো আইপিএস প্যানেল এবং এর রেজুলেশন ৭২০*১৬০০ পিক্সেল. এতে রেগুলার ৬০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সংযুক্ত করা আছে। এর ডিসপ্লে ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে LCD. এর গ্লাস প্রোটেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে  Panda Glass.


    Realme C31 ফোনের ডিজাইন এবং আউটলুক

    Realme C31 ফোনটি ১৯৭ গ্রামের মাঝারি ধরণের একটা ফোন। এ ফোনটির বডি প্লাস্টিক বা পলিকার্বনেট এ তৈরি। এর ডিসপ্লেতে Panda Glass এর প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোনের ফ্রন্ট ওয়াটার ড্রপ ক্যামেরা কাট-আউট রয়েছে। এবং  রিয়ার প্যানেলে চারকোনা ক্যামেরা হাউস এ তিনটি ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে এবং একটি এলইডি ফ্লাশ লাইট রয়েছে।


    এর বাটন এর ক্ষেত্রে ডান পাশে সাইড মাউন্টেড ফিংগার প্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে যেটা পাওয়ার বাটন হিসেবেও কাজ করবে। এর বাম পাশে রয়েছে ভলিউম ব্রোকার যেটা দিয়ে ভলিউম কমানো বাড়ানো যাবে। এর সিম কার্ড স্লট রয়েছে বাম পাশে ভলিউম ব্রোকারের উপরে যেখানে দুইটা ন্যানো সিম এবং একটা এক্সটার্ন্যাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যাবে।


    Realme C31 এর পোর্টগুলোর ক্ষেত্রে নিচে প্রাইমারি মাইক্রোফোন, হেডফোন জ্যাক এবং মাইক্রো ইউএসবি চার্জিং পোর্ট। এর প্রাইমারি স্পিকার রয়েছে ফোনের পেছনের অংশে। এবং ফ্রন্ট ক্যামেরার উপরে রয়েছে সেকেন্ডারি স্পিকার।


    Realme C31ফোনের ডাইমেনশন

    • হাইটঃ 8.4 mm
    • লেন্থঃ 164.7 mm
    • ওজনঃ 197 g
    • প্রশস্থঃ 76.1 mm

    Realme C31 ফোনের উচ্চতা হলো ৮.৪ মিলিমিটার। এই ফোনের দৈঘ্য হলো ১৬৪.৭ মিলিমিটার। এর ওজন হলো ১৯৭ গ্রাম এবং এর প্রশস্থ হলো ৭.১ মিলিমিটার। এই ফোন খুব একটা বড় নয়, মাঝারি গড়নের ফোন।


    Realme C31 ফোনের ক্যামেরা

    • ফ্রন্ট ক্যামেরাঃ 5MP
    • রিয়ার ক্যামেরাঃ 13 MP Main + 0.3 MP Depth + 2 MP Macro

    Realme C31 ফোনের ক্যামেরা সেকশনের ফ্রন্ট এ রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। রিয়ার প্যানেল এ রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেল এর মেইন ক্যামেরা, ০.৩ মেগাপিক্সেল এর ডেপথ সেন্সর এবং ২ মেগাপিক্সেল এর ম্যাক্রো লেন্স। এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এবং এর রিয়ার প্যানেল এ একটি ফ্লাশ এলইডি লাইট রয়েছে।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের নেটওয়ার্ক এবং কানেক্টিভিটি

    • নেটওয়ার্কঃ 4G
    • ব্লুটুথঃ 5.0, A2DP, LE
    • হেডফোন জ্যাকঃ 3.5 mm
    • লোকেশনঃ  GPS/A-GPS, GLONASS, GALILEO, BDS
    • ইউএসবিঃ  microUSB 2.0
    • WIFI: Wi-Fi 802.11 b/g/n, hotspot

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের কানেক্টিভিটির নেটওয়ার্ক অংশ ৪জি সাপোর্টেড। এতে ৫জি সংযুক্ত নেই। সাথে রয়েছে ব্লুটুথ ৫.০ ভার্শন এবং ৩.৫ মিলি. হেডফোন জ্যাক। লোকেশন এর ক্ষেত্রে এই ফোনটি GPS/AGPS, GLONASS, GALILEO, BDS সমর্থন করে। এর ইউএসবি কানেক্টিভিটি হলো মাইক্রো ইউএসবি। এই ফোনটি  WiFi এবং hotspot সমর্থন করে।


    Realme C31 ফোনের ব্যাটারি এবং চার্জিং

    • ব্যাটারিঃ 5000 mAh, Non Removable
    • চার্জারঃ 10W Fast Charger
    • রিভার্স চার্জিংঃ No

    Realme C31 ফোনে ব্যাটারি হিসেবে রয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় একটা নন রিমুভেবল ব্যাটারি। এবং এর সাথে রয়েছে ১০ ওয়াট এর চার্জার। এতে কোনো রিভার্স চার্জিং সুবিধা যুক্ত নেই।


    Realme C31 ফোনের প্রসেসর

    • চিপসেটঃ Unisoc T612
    • প্রসেসরঃ Octa-core, 12nm, up to 1.82GHz
    • জিপিইউঃ ARM Mali-G57

    Realme C31 ফোনের চিপসেট হিসেবে রয়েছে ইউনিসক এর টি৬১২ (১২ ন্যানোমিটার)। এর প্রসেসর হলো অক্টাকোর আপটু ১.৮২ গিগাহার্জ। এর জিপিইউ হলো ARM Mali-G57.


    Realme C31 ফোনের অপারেটিং সিস্টেম

    • অপারেটিং সিস্টেমঃ Android™ 11

    Realme C31 ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত এবং এর ভার্শন হলো ১১।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের মেমোরি এবং স্টোরেজ

    • ইন্টারনাল স্টোরেজঃ 64GB
    • মাইক্রো এসডি সাপোর্টঃ microSDXC
    • র‍্যামঃ 4 GB

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনে ৬৪ জিবির ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে। এর ভার্শন হলো UFS 2.2. এই ফোনটির র‍্যাম হলো LPDDR4x ৪ জিবি। এটি অন্য কোনো র‍্যাম ভ্যারিয়েন্ট এ পাওয়া যাবে না। এই ফোনে র‍্যাম ভার্চুয়ালি বৃদ্ধি করার কোনো সুযোগ নেই। এতে এক্সটার্ন্যালি ১ টেরাবাইট পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ইনস্টল করা যাবে।


    Realme C31 ফোনের  অডিও

    • মাইক্রোফোনঃ 1

    Realme C31 মাইক্রোফোন সংখ্যা রয়েছে ১ টি। এতে আলাদাভাবে সেকেন্ডারি নয়েস ক্যান্সেলেশন মাইক্রোফোন নেই। Realme C31 ফোনে কোনো FM Radio নেই।


    Realme C31 ফোনের সেন্সর

    • Light sensor
    • Gyro-meter
    • Proximity sensor
    • Acceleration sensor
    • Magnetic induction sensor

    Realme C31 ফোনে প্রয়োজনীয় সকল সেন্সরই রয়েছে। রিয়েলমি সি৩১ ফোনে যে যে সেন্সরগুলো রয়েছে তা হলো অ্যাক্সেলারেশন সেন্সর, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর, ডিসট্যান্স সেন্সর, ম্যাগনেটিক ইনডাকশন সেন্সর এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর।


    Realme C31 ফোনের সিকিউরিটি

    • Fingerprint sensor: Side Power key
    • Face Unlock

    Realme C31 ফোনের সিকিউরিটি হিসেবে রয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গাপ্রিন্ট সেন্সর। পাশাপাশি Realme C31 ফোনে ফেস আনলক সিস্টেমও রয়েছে।


    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের বক্স কন্টেন্ট

    • realme C31
    • Micro USB Cable
    • 10W Charge Adapter
    • SIM Card Needle
    • Quick Guide
    • Important Product Information (including the Warranty Card)

    রিয়েলমি সি৩১ ফোনের বক্স এ যা যা রয়েছে সেগুলো হলোঃ মূল ফোন, চার্জার, মাইক্রো ইউএসবি ক্যাবল, কুইক স্টার্ট গাইড।


    Realme C31 ফোনের মেসেজিং সিস্টেম

    • SMS
    • MMS
    • Email

    Realme C31 ফোনের মেসেজিং সিস্টেম এ রয়েছে এসএমএস ইমেইল এবং এমএমএস (মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস)।


    Realme C31 ফোনের পার্ফমেন্স

    প্রসেসরঃ Realme C31 ফোনে যে প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে সেটা হলো ইউনিসক এর প্রসেসর Unisoc T612. এই ফোনে ৪ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা হয়েছে। 


    মাল্টিটাস্কিংঃ এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং মোটামুটি লেভেলের। এতে কোনো সমস্যা ছাড়াই একসাথে কয়েকটা অ্যাপ ইউস করা যাবে। মাল্টিটাস্কিং এর সময় তেমন কোনো সমস্যা হয় না।

    ক্যামেরাঃ Realme C31 ফোনের মেইন ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল এর। এতে কোনো এতে কোনো আল্ট্রাওয়াইড শুটার নেই। এতে ডেপথ সেন্সর এবং ম্যাক্রো লেন্স রয়েছে। ৫ মেগাপিক্সেল এর ফ্রন্ট ক্যামেরার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের।


    ব্যাটারিঃ এই ফোনে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটার পার্ফমেন্স মোটামুটি লেভেলের। সাড়াদিন নরমাল ইউস করলে দেড় থেকে দুইদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে আর একটু হ্যাভি ইউস করলে মোটামুটি একদিন ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। স্ট্যান্ড বাই অবস্থায় এই ফোনের চার্জ ২৪ দিন পর্যন্ত থাকবে।


    Disclaimer: We can not guarantee that the information on this page is 100% correct. Read more alert-warning








    কোনো সুরক্ষা ব্যবস্থাই পুরোপুরি নিরাপদ নয়। তালার নকল চাবি বানানো যায়, সেফস লক ভেঙে ফেলা যায় এবং অনলাইনে পাসওয়ার্ডও আগে বা পরে অনুমান করে বের করে ফেলা যায়। এখন আমাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, তাহলে জিনিসপত্র সুরক্ষিত রাখার উপায় কী? বর্তমানে নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সুরক্ষিত পদ্ধতির একটি হলো বায়োমেট্রিক পদ্ধতি যেমনঃ ফিঙ্গারপ্রিন্ট, রেটিনা স্ক্যান ও ফেস লক যা নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে করেছে কয়েক ধাপ উন্নত এবং সুরক্ষিত। কিছুদিন আগেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট কেবল অপরাধী শনাক্তকরণের কাজে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবহার করতো৷ কিন্তু এখন সাধারণ মানুষও এটি তার ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে থাকে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য একে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে। আজকাল স্মার্টফোন, এটিএম মেশিন, জাতীয় পরিচয়পত্র সহ কম্পিউটার ল্যাপটপেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট কী? ফিঙ্গারপ্রিন্ট কীভাবে কাজ করে?


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর ইতিহাস

    ফিঙ্গারপ্রিন্টের আধুনিক সংস্করণ ব্যবহার শুরু করেন, স্যার এডওয়ার্ড হেনরি। ১৯ শতকের শুরুর দিকে তিনি লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশে এটি ব্যবহার করেন। এখানে একটা বিষয় হয়তো অনেকেরই অজানা যে, এই ফিঙ্গারপ্রিন্টের আবিষ্কারক 'আজিজুল হক' নামের একজন বাংলাদেশী! গণিত বিষয়ে অসাধারণ দক্ষতা দেখে এডওয়ার্ড হেনরী আঙ্গুলের ছাপ গবেষণার জন্য আজিজুল হককে সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ দেন। তখন ফ্রান্সিস গ্যালটনের পুরোনো পদ্ধতি অনুযায়ী কাজ হত, যা সময় সাপেক্ষ ও অকার্যকর ছিল। আজিজুল হক তার গাণিতিক দক্ষতার মাধ্যমে আঙ্গুলের ছাপের কিছু বৈশিষ্ট্যকে ভিত্তি করে ৩২*৩২= ১০২৪ টি খোপের মাধ্যমে শ্রেণীবিন্যাস করেন, যা অজানা আঙ্গুলের ছাপ বের করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হেমচন্দ্র বোস এই কাজে পুর্ণতা দিতে সাহায্য করেন এবং এ পদ্ধতির জানাজানি হয়ে গেলে হেনরি এডওয়ার্ড একে ইংল্যান্ডে গিয়ে নিজের নামে চালিয়ে দেন। যদিও পরে আসল বিষয়টি প্রকাশ পায়।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট কী?

    এককোষী জীব বা বহুকোষী প্রাণী থেকে অনন্ত মহাবিশ্ব সবকিছু একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্ন মেনে চলে। আমাদের এই প্রকৃতি প্যাটার্নে পরিপূর্ণ। প্রকৃতির এই প্যাটার্নগুলো জানার ও বোঝার জন্য দার্শনিক এবং বিজ্ঞানীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। এই প্রাকৃতিক প্যাটার্ন গুলোকে গাণিতিক রুপ দেওয়া যায়, কখনও আবার নির্দিষ্ট নিয়ম, বিশদ বর্ণনা এবং চিহ্নিত করা যায়। প্রাকৃতিক এই বিষয়গুলো সার্বজনীন মৌলিক নীতি মেনে চলে এবং প্রকৃতি এই নীতি থেকে কখনও  বিচ্যুত হয় না।


    ফিঙ্গারপ্রিন্টের ক্ষেত্রেও এই নিয়মটি প্রযোজ্য হবে। কারণ, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর প্রথম মৌলিক বিষয়টি হলো এর অনন্যতা। কোনো একটি ফিঙ্গারপ্রিন্টের বৈশিষ্ট্য শুধু তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য এবং দুইটি ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গুলের ছাপ কখনো এক হবে না। এই বৈশিষ্ট্য এতোটাই ইউনিক যে, জমজদের মধ্যেও ফিঙ্গারপ্রিন্ট আলাদা আলাদা হয়। জানা যায় যে, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ভ্রণের ষষ্ঠ মাসে গঠিত হয়।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর আরো একটি মৌলিক বিষয় হলো, ফিঙ্গারপ্রিন্ট আজীবন একই থাকে। অর্থাৎ এর কোনো পরিবর্তন হয় না। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আঙুলের ছাপের আকারে বড় হতে পারে, কিন্তু এর প্যাটার্ন সবসময় একই থাকে। তবে আঙ্গুলের কোনো ক্ষতি হলে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর গঠনের পরিবর্তন হতে পারে।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেখতে অনেক জটিল মনে হলেও এর মাঝে কিছু অনন্য প্যাটার্ন রয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্টে রিজ (ফিঙ্গারপ্রিন্টের উঁচু ঢাল) প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়, যাকে নিয়মতান্ত্রিক শ্রেণীবিন্যাস করা সম্ভব। এটা ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর তৃতীয় মৌলিক বৈশিষ্ট্য।


    ফিঙ্গারপ্রিন্টের মোট তিনটি মৌলিক রিজ প্যাটার্ন আছে। সেগুলো হলো-


    ১। Arches (আর্ক): এই টাইপের প্যাটার্নে রিজ এক দিক থেকে শুরু হয় এবং অন্য দিক থেকে শেষ হয়। পৃথিবীর মাত্র ৫% মানুষের ফিঙ্গারপ্রিন্ট আর্ক প্যাটার্নের হয়ে থাকে।


    ২। Loops (লুপস): এই টাইপের প্যাটার্নে রিজ যে দিক থেকে শুরু হয়েছে সেদিক দিয়েই শেষ হয়। পৃথিবীর প্রায় ৬০-৬৫% ভাগ মানুষের ফিঙ্গারপ্রিন্ট এই প্যাটার্নের হয়ে থাকে।


    ৩। Whorls (ঘুর্ণি): এই প্যাটার্ন বৃত্ত দিয়ে গঠিত। এই প্যাটার্নে একটার বেশি লুপস অথবা প্যাটার্নের মিশ্রন থাকে। পৃথিবীর ৩০-৩৫% মানুষের ফিঙ্গারপ্রিন্ট এই ধরনের হয়।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট কীভাবে কাজ করে?

    প্রায় বেশিরভাগ ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার একই ধরণের হার্ডওয়্যার নীতির ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। তবে বিভিন্ন অতিরিক্ত ফিচারস এবং সফটওয়্যার, প্রোডাক্ট এর পারফরম্যান্স এ বড় ভুমিকা রাখে এবং গ্রাহক পর্যায়ে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে তাও নির্ধারণ করে।


    ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানারের সাথে এক বা একাধিক IC সংযুক্ত থাকে, যা স্ক্যানকৃত ডেটাকে বাইনারীতে রুপান্তর করে এবং তা মূল প্রসেসরে প্রেরণ করে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মূল পয়েন্টগুলো সনাক্ত করতে, একেক ফিঙ্গারপ্রিন্ট ম্যানুফ্যাকচারার একেক রকমের ডেটা ব্যবহার করে, যা এর গতি এবং নির্ভূলতার ওপরেও প্রভাব ফেলে।


    স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে Minutiae বা ক্ষুদ্র পয়েন্টগুলোর বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে ছবি তুলে একটা ম্যাপ তৈরী হয়। ম্যাপে এই পয়েন্টগুলোর আকার, আকৃতি, এক পয়েন্ট থেকে অন্য পয়েন্টের মধ্যবর্তী দূরত্ব, অবস্থান থেকে অ্যালগরিদম তৈরী করা হয়। যার ফলে প্রতিবার পুরো ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানের প্রয়োজন পরে না। ব্যবহারের সময় আঙ্গুলের কিছু পয়েন্টের স্ক্যান করে পূর্বের তৈরিকৃত ম্যাপের সাথে কতোটা সংগতিপূর্ণ তা মিলিয়ে দেখা হয়। এর ফলে ডেটা প্রসেসিং এ পাওয়ার সেভ হয় এবং আঙ্গুলে ময়লা থাকলেও রিডিং ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমায় এবং স্ক্যানারের সঠিক স্থানে আঙ্গুল না রাখলেও বেশ ভালো ভাবে শনাক্ত করতে পারে।


    আবার এই অ্যালগরিদম গুলো ডিভাইসে সুরক্ষিত রাখার প্রয়োজন হয়। যেসব ডেটা এই অ্যালগরিদমের ক্ষতি করতে পারে সেগুলো থেকেও এই অ্যালগরিদমকে সুরক্ষিত রাখতে হয়। ইউজারের ডেটাকে অনলাইনের আপলোড করার বদলে, TEE (Trusted Execution Environment) ভিত্তিক ট্রাস্টজোন টেকনোলোজির মাধ্যমে প্রসেসরে অ্যালগরিদমকে চিপে এনক্রিপ্ট করে রাখা হয়। ফলে OS বা কোনো অ্যাপস অ্যালগরিদমের ওপর হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। TEE অংশটি অন্যান্য ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রসেসের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয় এবং এটি সরাসরি প্রসেসর থেকে হার্ডওয়্যার বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডারের সাথে ডেটা আদান প্রদান করে।








    শাওনের বয়ানে হুমায়ূন পিডিএফ ডাউনলোড | Shawoner Boyane Humayun PDF Download


    Shawoner Boyane Humayun PDF Download - শাওনের বয়ানে হুমায়ূন বইটি হুমায়ূন আহম্মেদ কে নিয়ে লেখা শোয়েব সর্বনাম এর একটি সাক্ষাৎকার ভিত্তিক বই। সোয়েব সর্বনাম বাংলাদেশের একজন কবি, কথাসাহিত্যিক, শিশুসাহিত্যিক, গীতিকার, কলামিস্ট, সাংবাদিক এবং চলচ্চিত্র সংসদকর্মী। তার লেখা শাওনের বয়ানে হুমায়ূন বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ সালে। বইটি প্রকাশ করেছে আজব প্রকাশ।


    দেখে নিনঃ


    বইয়ের নামঃ শাওনের বয়ানে হুমায়ূন

    লেখকঃ শোয়েব সর্বনাম

    ব্যক্তি হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে পাঠকের অনেক কৌতুহল, কিন্তু তারা হয়তো সরাসরি আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন না। শাওনের বয়ানে হুমায়ূন বইটিতে তাদের মনে জমে থাকা প্রশ্নগুলো আমাকে করেছেন শোয়েব সর্বনাম।


    উত্তর পেয়ে অনেকের হয়তো ভালো লাগবে, অনেকের মায়া লাগবে, অনেকের হয়তো রাগ হবে। তবে, আশা করছি, আপনাদের কৌতুহল কিছুটা মিটবে।


    অনেকেই সাহসী প্রশ্ন করার চেষ্টা করেন, কিন্তু সূক্ষ্মভাবেও সাহসী প্রশ্নের উত্তর বের করে আনা যায় তা অনেকেই হয়তো পারেন না। শোয়েব সর্বনাম যখন আমার সঙ্গে প্রথম বসলো, দেখা গেলো আমার যা যা বলার ছিল তারচেয়ে আমি বেশিই বলেছি। এক গল্প থেকে আরেকগল্পে যেতে যেতে মনে হয়েছে প্রশ্নগুলো নিয়ে একটি বইয়ের মতো হতে পারে। সেখান থেকেই এই বইটির পরিকল্পনা।


    যে কথাগুলো ভেবেছিলাম কখনই কাউকে বলা হবে না, সেরকম অনেক কথাই এখানে বলা হয়ে গেছে, যা ইন্টারভিউয়ের শুরু আমি নিজেও ভাবিনি। আমি বুঝতে পারছিলাম না সব কথা বলা আমার ঠিক হয়েছে কিনা।


    আমিও আসলে এমন সব কথা বলেছি যা আমার কাছ থেকে কেউ বের করে নিতে পারেনি।


    শাওনের বয়ানে হুমায়ূন বইটির প্রথম সংস্করণ এত দ্রুত পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করবে ভাবতে পারিনি। হুমায়ূন আহমেদের পাঠকদের সাথে স্মৃতিগুলো ভাগ করে নিতে পারার এ অভিজ্ঞতাটা সত্যিই আনন্দের।


    - মেহের আফরোজ শাওন


    Shawoner Boyane Humayun বইয়ের কিছু অংশ

    গুলতেকিনের সঙ্গে হুমায়ূনের প্রেমের গল্প সকলেই জানেন। স্কুলপড়ুয়া অবস্থায় হুমায়ূনের উপন্যাস পইড়া গুলতেকিন তার প্রেমে পড়েন। অতঃপর বিয়েও করেন। যদিও সেই বিয়ে শেষ পর্যন্ত টিকে নাই। গুলতেকিনই কি হুমায়ূনের প্রথম প্রেম? শাওন জানাইতেছেন, না। তরুণ বয়সে আরো একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছিলেন হুমায়ূন। হুমায়ূন তার আত্মজৈবনিক বইগুলাতে অনেক কথাই বলছেন। কিন্তু, প্রথম প্রেমের গল্প কোথাও বলেন নাই। শাওনের কাছে জানা যায়, নীলু নামের এক তরুণীর প্রেমে পড়ছিলেন হুমায়ূন। নীলু সম্ভবত হুমায়ূনের খুবই প্রিয় ছিলেন। তার অনেক উপন্যাসেই নীলুকে বারবার আসতে দেখা যায়। তবে এর কারণ প্রেম না অপরাধবোধ সেইটা গবেষকরা খুঁইজা বাইর করবেন। প্রথম জীবনে নীলুকেই বিয়ে করার কথা ছিল এই কিংবদন্তি সাহিত্যিকের। পরিকল্পনামতো, নীলু বাড়ি থেকে ব্যাগ গুছায়া নিয়া রেলস্টেশনে চইলা আসেন। হুমায়ূনের সেইখানে আগে থেকেই হাজির থাকার কথা। তিনি হাজিরও ছিলেন। কিন্তু কোনো এক রহস্যময় কারণে সেইদিন মেয়েটার মুখোমুখি হন নাই। বেচারি নীলু অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে একা একাই ট্রেনে উঠে পড়ে। দূর থেকে নীলুকে ট্রেনে উঠতে দেখার পর একাই বাড়িতে ফিরত আসেন হুমায়ূন। এর বহু বছর পর ‘আগুনের পরশমণি’ সিনেমার শুটিংয়ে নীলুর সাথে দেখা হয় হুমায়ূনের।


    You can Shawoner Boyane Humayun PDF download here.

    কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন...
    সরাসরি লিংক click here.


    নোটঃ কপিরাইটের কারণে বইটি Shawoner Boyane Humayun PDF ডাউনলোড নাও হতে পারে। সাময়িক এই সমস্যার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। alert-warning